কিসমিস খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা - ৪ টি অপকারিতা
বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়কিসমিস খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে হয়তো আমাদের অনেকেরই
ধারণা নেই। যতগুলো ড্রাই ফুড রয়েছে তার মধ্যে কিসমিস একটি পরিচিত নাম এবং অনন্য
গুনে পরিপূর্ণ। তাই আজকে আমরা কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
সম্পর্কে আলোচনা করব চলুন শুরু করা যাক।
যেকোনো ধরনের রান্নায় যদি কিসমিস ব্যবহার করা হয় তাহলে সে রান্নার স্বাদ যেন
আরো অনেক অংশে বেড়ে যায়। কিসমিস নিয়মিত খেলে এর অনেক উপকারিতা রয়েছে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা
হলো।
পেজ সূচিপত্রঃ কিসমিস খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
- কিসমিস খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
- কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
- কিসমিস খাওয়ার অপকারিতা
- প্রতিদিন কয়টা কিসমিস খাওয়া উচিত
- কিসমিস কি ত্বক ফর্সা করে
- কিসমিস কতক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হয়
- কিসমিস ও খেজুর একসাথে খাওয়ার উপকারিত
- সকালে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
- গর্ভ অবস্থায় কিসমিস খেলে কি হয়
- বাচ্চাদের কিশমিশ খেলে কি হয়
- লেখকের শেষ কথা
কিসমিস খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
কিসমিস খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে হয়তো অনেকের মাঝে তেমন ধারণা
নেই। কিসমিস একটি খুবই সুস্বাদু খাবার এবং পুষ্টিগুনে ভরপুর। আমরা জানি
কিসমিস মূলত আঙ্গুর ফল থেকে হয়। কিসমিস খাওয়ার অনেক উপকারিতা থাকলেও নিয়ম
এর থেকে বেশি খেলে অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে। কারণ কিসমিসের মধ্যে রয়েছে
প্রচুর পরিমাণে গ্লূকোজ এবং ফ্রূকটোজ।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায়
কিসমিস খাওয়ার আগে সেটিকে ভালোভাবে ভিজিয়ে রাখুন এবং প্রতিদিন রাতে আট থেকে
দশটি কিসমিস খান আপনি চাইলে কিসমিস ভিজিয়ে রাখা পানি সকালে পান করতে
পারেন। কিসমিস ভেজানো পানি পান করলে সেটি হজম শক্তি বাড়ায়। অথবা আপনি
দৈনিক ১০ থেকে ১৫ টি কিসমিস খেতে পারেন দ্রুত শক্তি পেতে কিসমিস খাওয়া খুবই
কার্যকর।
কিসমিস খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। কেননা কিসমিস শক্তির ভালো উৎস যা
দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। কিসমিস খাওয়ার মাধ্যমে হাড়ের ক্ষয়
রোধ হয় কেননা কিসমিসের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে যার ফলে হাড়ের
ক্ষয় রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও কিসমিস খাওয়ার
মাধ্যমে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে।কিসমিস খাওয়ার মাধ্যমে রক্ত স্বল্পতা
দূর হয়। আশা করি এই আলোচনা থেকে কিসমিস খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা এখনো অনেক মানুষ আছে যারা কিসমিস খুব পছন্দ করলেও
কিসমিসের কি কি গুন রয়েছে কি কি উপকারিতা রয়েছে এ বিষয়ে তেমন কিছু জানে না
আসুন কিসমিসের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক
কিসমিস কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষেত্রেঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষেত্রে
কিসমিস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে কিসমিসের মধ্যে বিদ্যমান ফাইবারের
জন্য পরিপাক ক্রিয়ায় দ্রুত সাহায্য করে। সেজন্য খাবার সহজে হজম হয়ে যায়
এবং কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
কিসমিস ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করেঃ অনেক রোগা মানুষ আছে যাদের ওজন কম
হওয়ার কারণে অনেক খারাপ দেখায় সেজন্য তাদের ওজন বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। আর ওজন
বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে কিসমিস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সে ক্ষেত্রে
প্রতিদিন নিয়ম মেনে কিসমিস খেলে ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পাই পেয়ে থাকে।
কিসমিস ক্যান্সার প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রেঃ ক্যান্সার প্রতিরোধ করার
ক্ষেত্রে কিসমিস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যে ব্যক্তি প্রতিদিন খাবারের
তালিকায় অল্প কিছু পরিমাণ কিসমিস রাখবে তার শরীরে ক্যান্সার বাসা বাঁধতে পারবে
না। কারণ কিসমিসের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে ক্যান্সারের
কোষগুলোধ্বংস করতে পারে।
হাড়কে মজবুত রাখেঃ হাড়কে মজবুত রাখার ক্ষেত্রে ও ক্যালসিয়াম
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে আর এ ক্যালসিয়াম কিসমিসের মধ্যে বিদ্যমান
থাকে। তাই হাড়ের সুস্থতা বর্ধনে কিসমিস ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে।
কিসমিস খেলে ঘুম ভালো হয়ঃ রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম ভালো না হলে শারীরিক
এবং মানসিক উভয় ধরনের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আর ঘুম ভালো করার ক্ষেত্রে
কিসমিস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে । কিসমিসে প্রচুর পরিমাণ আইরন থাকে
আইরন থাকার জন্য ঘুমে সাহায্য করে। উপরের এই আলোচনার মাধ্যমে কিসমিস খাওয়ার
নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে স্পষ্ট ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
কিসমিস খাওয়ার অপকারিতা
কিসমিস খাওয়ার অপকারিতা কিসমিস খেলে যেমন আমাদের শরীরের অনেক ধরনের উপকার হয়ে
থাকে তেমন অতিরিক্ত কিসমিস খেলে আবার শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিয়ে
থাকে।তাই আমরা বলতে পারি কিসমিসের শুধু উপকারী দিক নয় বরং অপকারী দিক রয়েছে
আসুন কিসমিসের অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই।
কিসমিস ত্বকের এলার্জিঃ বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন খাবারে অ্যালার্জি থাকতে
পারে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যাদের কিসমিস খেলে ত্বকে এলার্জি সৃষ্টি হয়। কিসমিস
খাওয়ার পরে যদি তোকে অ্যালার্জি সৃষ্টি হয় বা ফুসকুড়ি দেখা দেয় তাহলে কিসমিস
খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।
কিসমিস ওজন বৃদ্ধি করেঃ যদি কারো ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকে তাহলে কিসমিস খুব
কম পরিমাণ খেতে হবে ।বেশি পরিমাণ কিসমিস খেলে ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকবে । কিসমিসে
প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি থাকে তাই যারা ওজন কমাতে চায় তাদের ক্ষেত্রে এড়িয়ে চলা
ভালো।
কিসমিস রক্তের শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করেঃ কিসমিস অল্প পরিমাণে খেলে যেমন
শরীরে অনেক উপকার হয়। তেমন যদি কেউ বেশি পরিমাণ প্রতিদিন খেতে থাকে তাহলে অনেক
ধরনের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। এর মধ্যে অনেক চিনি ও ক্যালরির বেশি পরিমাণ
থাকে তাই রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
প্রতিদিন কয়টা কিসমিস খাওয়া উচিত
কিসমিস খেলে আমরা অনেক রকমের উপকার পেয়ে থাকি তবে প্রয়োজনের বেশি কিসমিস খেলে
আবার ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। তাই নিয়ম করে কিসমিস খেতে হবে আমরা প্রতিদিন
কিসমিসের ভালো উপকার পাওয়ার জন্য ২০ থেকে ৩০ গ্রাম কিসমিস গ্রহণ করতে পারি।
কিসমিস পানিতে কতক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হয় কিসমিস পানিতে কতক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হয়
কিসমিস কি ত্বক ফর্সা করে
কিসমিস কি ত্বক ফর্সা করে এটা অনেকের মনে প্রশ্ন করে তরুন জেনে নেওয়া যাক। ড্রাই
ফুড হারানো উজ্জ্বলতাকে ফিরিয়ে আনতে পারে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ কিসমিস
গ্রহণ করে আপনার ত্বককে সুস্থ রাখতে পারেন। কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ
আইরন, ভিটামিন ই , ভিটামিন সি , পটাশিয়াম, আরো অনেক পুষ্টি উপাদান যা
আপনার ত্বককে সুন্দর ও প্রাণবন্ত রাখতে প্রয়োজনীয়। কিসমিস ভেজানো পানি
ত্বকে ব্যবহার করলেও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।
কিসমিস কতক্ষন ভিজিয়ে রাখতে হয়
কিসমিস কতক্ষণ ফ্রিজে রাখতে হয়? কিসমিস ভেজানো পানি আমাদের শরীরের জন্য
অনেক উপকারী কিন্তু আমরা অনেকে জানি না যে কিসমিস কতক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রাখতে
হয়। এক মুঠো কিসমিস সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে তারপর পরের দিন
কিসমিস ভেজানো পানি পান করতে হয়। ভেজানো পানি পান করলে লিভার খুব ভালো থাকে। তাই
আমাদের উচিত নিয়মিত কিসমিস ভিজিয়ে রেখে খাওয়া।
আরো পড়ুনঃ শীতকালের রূপচর্চা
কিসমিস সাধারণত ৬ থেকে ৮ ঘন্টা অথবা এক রাত ভিজিয়ে রাখা উত্তম। রাতে পরিষ্কার
পানিতে কিসমিস ভিজে রাখার পর তা সকালে খাওয়া সবচাইতে ভালো বা উপকারী। আপনি
চাইলে কিসমিস ভিজিয়ে রাখার পানীয় পান করতে পারেন কারণ সে পানি পানের
মাধ্যমে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
খেজুর ও কিসমিসের সাথে খাওয়ার উপকার
খেজুর ও কিসমিস একসাথে খাওয়ার উপকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো আমরা
অনেকেই জানি যে খেজুর ও কিসমিস অনেক উপকারী খাবার। তাহলে যদি আমরা দুটি
উপকারী খাবার একসঙ্গে খাই তাহলে ভাবুন আমরা কতটা উপকার পেয়ে থাকব। খেজুরে রয়েছে
প্রচুর পরিমাণ শক্তি এবং অ্যামাইনো এসিড , শর্করা, ভিটামিন, এ মিনারেল।
আমাদের শরীরে গ্লুকোজ এর অভাব পূরণ করতে খেজুরের গুরুত্ব অনেক বেশি। এছাড়াও
কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট।
কিসমিস নারী ও পুরুষের অনেক ধরনের সমস্যার সমাধান করে থাকে। যেমন নারীদের
কিসমিস ভেজানো পানি খুবই উপকারী রক্তস্বল্পতা দূর করে এই পানি
এছাড়াও কিডনির সমস্যা দূর করে থাকে। তাই আমরা স্বাভাবিকভাবে বলতে পারি
স্বাভাবিক জীবন যাপনের জন্য ও সুস্থ থাকার ক্ষেত্রে খেজুর কিসমিস এর
গুরুত্ব অনেক বেশি।যদি আমরা দুটো একসাথে খায় তাহলে আমরা অনেক ভালো
ফলাফল পেয়ে থাকবো।
সকালে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
সকালে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা কি? কিসমিস অবশ্যই শরীরের জন্য একটি ভাল খাবার।
যতগুলো ড্রাই ফুড রয়েছে তার মধ্যে কিসমিস ও একটি অন্যতম খাবার। কেউ যদি
প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে কিসমিস খায় তাহলে তার নানাবিদ সমস্যার সমাধান হবে।
নিয়মিত কিসমিস খেলে শরীরের আয়রনের ঘাটতি পূরণ হয় । তাছাড়াও সকালে
কিসমিস খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটাই কমে যায়। এস এম এস এর
গুনাবলী শরীরের নানাবিদ উপকারের পাশাপাশি রক্তে লালকুনিক আর পরিমাণ বৃদ্ধি করে
থাকে।
তাছাড়াও কিসমিস ভেজানো পানি রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং প্রতিদিন কিসমিস
খাওয়ার পরে হৃদ প্রক্রিয়া ভালো থাকে। কিসমিস যদি প্রতিদিন সকালে খাওয়া
যায় তাহলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে নিয়মিত কিসমিস খেলে শরীর রোগমুক্ত
থাকে কেননা এতে প্রচুর পরিমাণ আয়রন পটাশিয়াম ,ক্যালসিয়াম ,ম্যাগনেসিয়াম এবং
ফাইবার রয়েছে।
গর্ভাবস্থায় কিসমিস খেলে কি হয়
গর্ভাবস্থায় কিসমিস খেলে কি হয় গর্ভ অবস্থায় কালো কিসমিস আপনার হজম
নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে ।
কিসমিসে এনার্জির ভালো উৎস তাই গর্ভাবস্থায় ক্লান্তি দূর করার ক্ষেত্রে অনেক
বেশি সাহায্য করে থাকে। গর্ভ অবস্থায় কেউ যদি তার খাদ্য তালিকায় কিসমিস
অন্তর্ভুক্ত করে তাহলে আয়রন এবং অন্যান্য পুষ্টিকর পদার্থের বর্ধিত চাহিদা
মেটাতে পারবে।
একজন মানুষ যখন গর্ভ অবস্থায় থাকে তখন তার অনেক এনার্জি এবং আইরন ভিটামিনের
দরকার হয়। তাই আমরা যদি প্রতিদিন নিয়ম মেনে কিসমিস খায় তাহলে
গর্ভাবস্থায় আমরা অনেক রোগকে প্রতিরোধ করতে পারব। যদি গর্ভ অবস্থায়
নিয়মিত কিসমিস খাওয়া যায় তাহলে তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না তবে
মাত্রা অতিরিক্ত কিছুই করা যাবে না।
বাচ্চারা কিসমিস খেলে কি হয়
বাচ্চারা কিসমিস খেলে কি হয়? কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ চিনি , গ্লুকোজ,
যা বাচ্চাদের শরীরে খুব তাড়াতাড়ি এনার্জি বৃদ্ধি করে থাকে। তাই
বাচ্চাদের দুর্বলতার ক্ষেত্রে কিসমিস খুবই উপকারী কিসমিস খেলে তারা দুর্বল অনুভব
করে না। দাঁত এবং মাড়ির সুরক্ষাতে কিশমিস ভূমিকাপালন করে থাকে । বাচ্চারা
চকলেট খেয়ে থাকে এবং দাঁত ও বাড়ির অনেক ক্ষতি হয়।
কিন্তু এগুলোর পরিবর্তে যদি বাচ্চারা কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস করে তাহলে তাদের
সুরক্ষা হবে।এছাড়াও বাচ্চারা যদি প্রতিদিন কিসমিস খায় তাহলে তাদের নার্ভাস
সিস্টেমকে উন্নত করে ফলে তাদের মেধা দ্রুত বিকশিত হয়। তাই আমরা বলতে
পারি শুধু বড়দের ক্ষেত্রে নয় ছোটদের ক্ষেত্রেও কিসমিস খাওয়ার গুরুত্ব অনেক
বেশি।
লেখকের শেষ কথা
কিসমিস খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা
হয়েছে। আপনি যদি প্রতিদিন কিসমিস খেয়ে থাকেন বা খেতে পছন্দ করেন তাহলে
আপনাকে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে আপনি দিনে কি
পরিমান কিসমিস খাবেন আর কিসমিস খেলে কি কি উপকার হয় এ সকল বিষয় সম্পর্কে
জানতে পারবেন।
প্রিয় সুধী এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য
ধন্যবাদ। আপনারা যদি নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আমাদের
ওয়েবসাইটটি ফলো করতে থাকুন। কারণ আমরা নিয়মিতভাবে আমাদের লেখনির মাধ্যমে
স্বাস্থ্যমূলক আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। আপনাদেরকে আরো একবার ধন্যবাদ
জানিয়ে আজকের মত এখানে শেষ করছি।
ড্রিমস ব্লগারেরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url