বাইনারি ট্রেডিং কি হালাল - বাইনারি ট্রেডিং কি
অনলাইনে ইনকাম করার উপায়বাইনারি ট্রেডিং কি হালাল নাকি হারাম, বাইনারি ট্রেডিং কি,
বাইনারি ট্রেডিং সম্পর্কে ইসলাম কি বলে? যারা বাইনারি ট্রেডিং করতে
চাচ্ছেন তাদের এ বিষয়গুলো সম্পর্কে অবশ্যই জানতে হবে। তাই আজকে আমি আপনাদের কাছে
এই সমস্ত বিষয়গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
পেজ সূচিপত্রঃ বাইনারি ট্রেডিং কি হালাল
- বাইনারি ট্রেডিং কি হালাল
- বাইনারি ট্রেডিং কি
- ক্রিপ্টো ট্রেডিং হালাল নাকি হারাম
- বিটকয়েন হালাল নাকি হারাম
- বাইনারি ট্রেডিং কি বাংলাদেশে বৈধ
- ফরেক্স ট্রেডিং কি হালাল
- প্রশ্ন ও উত্তর
- শেষ মন্তব্যঃ বাইনারি ট্রেডিং কি হালাল
বাইনারি ট্রেডিং কি হালাল
বাইনারি ট্রেডিং কি হালাল জি হ্যাঁ টাকা উপার্জন করার জন্য বাইনারি ট্রেডিং
একটি হালাল পন্থা যা ইসলামে সম্পূর্ণ নাজায়েজ। বাইনারি ট্রেডিং পুরোটাই হারাম
কারণ এটি একটি গেমিং সিস্টেম। ইসলামিক স্কলারশিপ দের মতে বাইনারি ট্রেডিং
জুয়া বা বাজি খেলার মত যা ইসলামের সম্পন্ন হবে নিষিদ্ধ। ট্রেডিং করার
জন্য আপনাকে সেখানে টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। কারণ ট্রেডিং বিষয়টা হচ্ছে আপনি
কোন একটা কারেন্সি বা কোন একটি জিনিস কিনবেন অনলাইনে।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুক থেকে ইনকাম করার উপায়
সেটা কেনার পরে তার যখন দাম বাড়বে তখন তা আপনি সেল করে দিবেন। ধরুন ১০০
টাকায় কিনলেন একদিন পরে তার দাম হল ১৫০ টাকা তখন তা আপনি সেল করে দিলেন
এবং আপনার লাভ বা প্রফিট হল ৫০ টাকা। তো আপনি যে কারেন্সি টা কিনবেন তখন তার
দাম কিন্তু আপডাউন করবে। মানে আপনি যদি এখন একটি কারেন্সি কিনেন তাহলে ১০ মিনিট
বা ২০ মিনিট পরে সেটি আপ হবে নাকি ডাউন হবে সেটা আপনি ওখানে দেখতে পাবেন।
ধরুন সেখানে আপনি ১০০ টাকার ডলার কিনবেন ডলার কি ইনভেস্ট করার পর সেখানে আপনি
আপ ডাউন অপশনে ক্লিক করলেন ক্লিক করার পর যদি সেখানে আপ হয় তাহলে
আপনি প্রফিট পাবেন আর যদি ডাউন হয় তাহলে পুরো টাকাটাই হারিয়ে ফেলবেন। তো
বুঝতে পারছেন এটা কিন্তু একদম জুয়া। কারণ আমরা জানি যে গেমিং সিস্টেমের
মাধ্যমে বা খেলার মাধ্যমে টাকা হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে তা
একদম জুয়া হিসেবে গণ্য হয় যা ইসলামে সম্পন্ন অবৈধ বা হারাম।
ধরুন আপনি একটি বাজার থেকে একটা পণ্য কিনলেন কিনার পর আগামী দিন দেখলেন দাম
বেশি তারপর আপনি সেটিকে বেশি দামে বিক্রি করে দিলেন অথবা আপনি দেখলেন আগামীকাল
দাম কম। আপনি সেটা বিক্রি করে দিলে লস হবে কিন্তু টাকা তো কিছু পাচ্ছেন হয়তো
দশ টাকার মধ্যে দুই টাকা লস হবে কিন্তু ৮ টাকা তো ফেরত পাচ্ছেন। এই ধরনের
সিস্টেমগুলো হারাম নয় কিন্তু বাইনারি বার ট্রেডিং সম্পর্কিত যে পন্থাগুলো
রয়েছে তা সম্পূর্ণ হারাম।
বাইনারি ট্রেডিং কি
বাইনারি ট্রেডিং কি? বাইনারি ট্রেডিং সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে ট্রেডিং
কি এ বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে। আপনার অনেকে হয়তো জানেন না ট্রেডিং
বিষয়টা কি শুধুমাত্র ফেসবুকে ভিডিও দেখেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে ট্রেডিং করে
ইনকাম করবেন আসলেই কি ট্রেডিং থেকে ইনকাম করা এত সহজ এই সকল বিষয়গুলো জানতে
পারবেন আমাদের এই পোষ্টটি পড়ার মাধ্যমে। তো কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক
ট্রেডিং কি?
আপনারা শুধুমাত্র ইউটিউব টিকটক ভিডিও দেখে মোটিভেশনাল হয়ে সবকিছু বাদ দিয়ে
চিন্তা করেছেন যে ট্রেডিং শুরু করবেন। কিন্তু আপনারা ৯০% মানুষেরাই
জানেন না যে ট্রেডিং বিষয়টা কি। ট্রেডিং হলো একটি ব্যবসা যেমন কোন একটি জিনিস
কম দামে কিনে এটা বেশি দামে বিক্রি করাকেই বলা হয় ট্রেডিং। আমরা
সাধারণত অনলাইনে তিন ধরনের ট্রেডিং দেখতে পাই যা হলো এক নাম্বার
বাইনারি ট্রেডিং ২ নাম্বারে ফরেক্স ট্রেডিং ৩ নাম্বারে হল
ক্রিপ্টো ট্রেডিং।
আজকে মূলত আমাদের বিষয়টি বাইনারি ট্রেডিং হওয়ায় শুধুমাত্র বাইনারি ট্রেডিং
কি এটা নিয়ে আলোচনা করব। বাইনারি ট্রেডিং কি এটা বোঝাতে আপনাদের খুবই ছোট এবং
সহজ প্রশ্নের মাধ্যমে তা বোঝানোর চেষ্টা করব। ধরেন আমি যদি আপনাকে জিজ্ঞেস করি
যে ভাই সামনে পাঁচ মিনিটের মধ্যে এই জিনিসটির দাম কম হবে নাকি বেশি? অথবা
প্রশ্নটি যদি আপনাকে আমি এভাবে করি সামনে পাঁচ মিনিটের ভেতরে এই জিনিসের দাম
পাঁচ টাকা বেশি হবে নাকি কম হবে?
তারপর আপনি একটি প্রেডিকশন খুললেন দিয়ে আপনি আমাকে বললেন যে ভাই
সামনে পাঁচ মিনিটের মধ্যে এই জিনিসের দাম প্রেডিকশন ৫ টাকা বেশি হবে। তারপর
দেখা গেল সেই জিনিসের দাম সত্যি সত্যি ৫ টাকা বেশি হল। তারমানে আপনার
prediction টি সঠিক সে প্রেডিকশনে আপনি উইন করবেন বা জয়লাভ করবেন। কিন্তু যদি
দেখেন পাঁচ মিনিট পর সেই জিনিসের দাম ৫ টাকার কম হল তার মানে আপনার
প্রেডিশনটি ভুল হলো। তাহলে আপনি আমার সাথে যে ১০ টাকা বাজি লাগালেন সেটি
হারিয়ে ফেলবেন অর্থাৎ এটা কি সাধারণত বাইনারি ট্রেডিং বলা হয়।
ক্রিপ্টো ট্রেডিং হালাল নাকি হারাম
ক্রিপ্টো ট্রেডিং হালাল নাকি হারাম? স্ক্রিপ্টো ট্রেডিং অর্থ উপার্জন
করার জন্য অবশ্যই হারাম একটি পন্থা। এ ট্রেডিং জুয়া বা বাজির মতোই কার্যক্রম
করে থাকে। ক্রিপ্টো ট্রেডিং বা ক্রিপ্টো কারেন্সি যা এক ধরনের
ডিজিটাল মুদ্রা। ক্রিপ্টো কারেন্সির লেনদেন নিয়ন্ত্রণ করে ক্রিপ্টো
গ্রাফি। যেমন আমরা টাকা ব্যবহার করি ঠিক তেমনিভাবে ক্রিপ্টো কারেন্সিও সেম টু
সেম একটি পদ্ধতি শুধু পার্থক্য হলো তাকে আমরা হাত দিয়ে ধরতে পারি, আর ক্রিপ্টো
কারেন্সি ডিজিটাল মুদ্রা হওয়ায় ধরতে পারি না।
আরো পড়ুনঃ আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার উপায়
ক্রিপ্টো কারেন্সি আপনি ফিজিক্যালি ব্যবহার করতে পারবেন না কিন্তু এটার
বিনিময়ে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর টাকার বিনিময়ে এই ক্রিপ্টো কারেন্সি
ক্রয় করতে পারবেন। ক্রিপ্টো কারেন্সি ট্রেডিং ব্যবহার করে মানুষ লক্ষ লক্ষ
টাকা ইনকাম করলেও তা কিন্তু একটি অবৈধ বা হারামের উপায়। কারণ ক্রিপ্টো
কারেন্সিও বাইনারি ট্রেডিং এর মত অর্থ উপাজনের হারাম একটি পন্থা যা ইসলামের
সম্পূর্ণ নাজায়েজ।
আপনাদের উচিত এগুলো ট্রেডিং সিস্টেম থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকা। কারণ এই
ট্রেডিংগুলো অনেক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে থাকে। যার ফলে আপনি একদম সর্বস্বান্ত
হয়ে যেতে পারেন। যেহেতু ইসলামে এগুলো নিষিদ্ধ তাই এগুলো থেকে
সম্পূর্ণ দূরে থাকার চেষ্টা করুন। আর শুধুমাত্র হালাল উপায়ে উপার্জন করার
চিন্তা করুন। ক্রিপ্টো ট্রেডিং বা বাইনারি ট্রেডিং এগুলো মূলত একই অর্থ
বহন করে। আশা করি এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন ক্রিপ্টো
ট্রেডিং হালাল না হারাম।
বিটকয়েন হালাল নাকি হারাম
বিটকয়েন হালাল নাকি হারাম? বিটকয়েনে অর্থ করছেন করা অবশ্যই একটি হারাম
পন্থা যা ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। অনেকেই মনে করেন যে
বিটকয়েন ট্রেডিং হয়তো এক ধরনের ব্যবসা কারণে এতে লাভ লস রয়েছে। যারা
এরকমটা ভেবে থাকেন তাদের ভাবনাটা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ বিভিন্ন ইসলামিক
স্কলারশিপরা বলেছেন বাইনারি ট্রেডিং, ক্রিপ্টো ট্রেডিং বা বিটকয়েন এ
ডিজিটাল পন্থাগুলো অবলম্বন করে অর্থ উপার্জন করা সম্পূর্ণ হারাম।
বিটকয়েন থেকে উপার্জিত টাকা হালাল হবে কিনা তার নির্ভর করবে বিটকয়েন আসল
দৃষ্টিতে মুদ্রা কিনা এটা নির্ধারণ করার উপায়। তাই আমাদেরকে প্রথমে জানতে হবে
মুদ্রা কাকে বলে এবং মুদ্রা হওয়ার জন্য তার কি কি গুন থাকা প্রয়োজন।
অর্থনীতিবিদ দের মতে মুদ্রার চারটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে চারটি বিষয় যদি তার মধ্যে
থাকে তাহলে সেটি মধ্য হিসেবে গণ্য হবে। এক নম্বর মুদ্রার প্রধান যে
বৈশিষ্ট্য টি হবে তা কোন কিছু ক্রয়-বিক্রয় এর মাধ্যম হিসেবে
ব্যবহৃত হয়।
দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হলো কোন প্রকার দলিল ছাড়া ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্য হওয়া।
তৃতীয় বৈশিষ্ট্যটি হলো যে জিনিস মুদ্রা হবে তার মাধ্যমে কোন বস্তুর ভ্যালু
সহজে নির্ধারণ করা সম্ভব হয়। যেমন বলা হলো এই ঘড়িটির মূল্য ২০০ টাকা
এখানে ঘড়ির মূল্য মুদ্রার মাধ্যমে বা টাকার মাধ্যমে নির্ধারণ করার যাচ্ছে। চার
নাম্বারের যে বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে তা হল তার মাধ্যমে বস্তু সময়ের ভ্যালু সহজে
সংরক্ষণ করা যাবে।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব
সুতরাং কোন মুদ্রাকে মুদ্রা হিসেবে গণ্য করার আগে দেখতে হবে তার মধ্যে এই
চারটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে কিনা। আমরা যদি লক্ষ্য করি বিটকয়েনের মধ্যে এ চারটির এ
কোন একটি বৈশিষ্ট্য ও দেখা যাচ্ছে না যার ফলে প্রমাণিত হচ্ছে যে বিটকয়েন
এটি কোন ধরনের মুদ্রা নয়। ফলে এর মাধ্যমে সকল উপার্জিত টাকা সম্পূর্ণ হারাম
তাই আপনাদের প্রতি আমার একটি পরামর্শ হলো এ সকল ডিজিটাল কারেন্সি থেকে দূরে
থাকার চেষ্টা করবেন।
বাইনারি ট্রেডিং কি বাংলাদেশে বৈধ
বাইনারি ট্রেডিং কি বাংলাদেশে বৈধ? না বাইনারি ট্রেডিং বাংলাদেশে বৈধ নয়।
যারা বাংলাদেশের আইন লঙ্ঘন করে এই ট্রেডিং গুলো করে থাকে তা সম্পর্কে
সরকার যদি জানতে পারে তাহলে তাদেরকে আইন লঙ্ঘনের অপরাধে যেকোনো সময় গ্রেফতার
করতে পারে। কারণ বাইনারি ট্রেডিং বাংলাদেশ সম্পূর্ণ নিষেধ। কারণ এই
অবৈধ ট্রেডিংগুলো করার মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়তে
পারে। আরো বিস্তারিত জানতে
এখানে ক্লিক করুন
তাই বাংলাদেশ সরকার এই সকল ট্রেনিংকে অবৈধ বলে ঘোষণা দিয়েছে। তারপরও কেউ যদি
এই আইন লঙ্ঘন করে ট্রেডিং গুলোর সাথে যুক্ত থাকে তাহলে বাংলাদেশের প্রশাসন
তার বিরুদ্ধে যে কোন সময় অ্যাকশন নিতে পারে যার ফলে তার শাস্তি এবং সাজা
হিসেবে কয়েক মাস জেলও দিয়ে দিতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংক একাধিকবার সতর্ক
করেছেন যে বিদেশি মুদ্রার লেনদেন বা বিনিয়োগ শুধুমাত্র অনুমোদিত
প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে করা যেতে পারে।
ফরেক্স ট্রেডিং কি হালাল
ফরেক্স ট্রেডিং কি হালাল নাকি হারাম এ বিষয়ে সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের
আগে ফরেক্স ট্রেডিং কি তা সম্পর্কে জানতে হবে। ফরেক্স মানে হল ফরেন
এক্সচেঞ্জ মার্কেট যেখানে মুদ্রার বিনিময় করা হয়। এক দেশের মুদ্রা অন্য দেশের
মুদ্রার বিপরীতে কেনাবেচা করা। উদাহরণস্বরূপ ডলার দিয়ে ইউরো কিনা বা
ইউরো বিক্রি করে পাউন্ড কেনা। মূলত এই প্রক্রিয়া থেকে যে লাভ করা যায় তা
মূলত এটার মাধ্যমে। মূলত এটাকে ফরেক্স ট্রেডিং বলা হয়।
এখন প্রশ্ন হল ফর এক্স ট্রেডিং হালাল কিনা? ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে বলতে
গেলে অনেক ইসলামিক স্কলারশিপরা এ বিষয়টি নিয়ে অনেকেই অনেক রকম মতবাদ দেয়।
তারা বলেছেন কোন লেনদেনের মধ্যে যদি কোন সুদ জড়িত থাকে তাহলে তা
সম্পূর্ণ হারাম। ফরেক্স ট্রেডাররা অনেক সময় লোন দিয়ে থাকে যার মধ্যে
ইন্টারেস্টের প্রক্রিয়া দেখা যায় না ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে সম্পূর্ণ হারাম।
ট্রেডিং মূলত জুয়া এবং সুদকেই বেশি বোঝানো হয়। তাই সকলের উচিত এগুলো
থেকে দূরে থাকা।
প্রশ্ন ও উত্তরঃ বাইনারি ট্রেডিং হালাল নাকি হারাম
প্রশ্নঃ বাইনারি ট্রেডিং কি হালাল?
উত্তরঃ ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে বাইনারি ট্রেডিং সম্পূর্ণ হারাম।
প্রশ্নঃ বাইনারি ট্রেডিং কি?
উত্তরঃ বাইনারি ট্রেডিং হলো এক ধরনের ডিজিটাল কারেন্সি যা মানুষ
টাকা ইনভেস্ট করার মাধ্যমে করে থাকে।
প্রশ্নঃ ক্রিপ্টো ট্রেডিং হালাল নাকি হারাম?
উত্তরঃ ইসলামিক স্কলারশিপদের মতে ক্রিপ্টো ট্রেডিং করা হারাম।
প্রশ্নঃ বিটকয়েন হালাল নাকি হারাম?
উত্তরঃ হারাম।
প্রশ্নঃ বাইনারি ট্রেডিং কি বাংলাদেশে বৈধ?
উত্তরঃ জি না, এটি একটি অবৈধ পন্থা।
প্রশ্নঃ ফরেক্স ট্রেডিং হালাল নাকি হারাম?
উত্তরঃ হারাম।
শেষ মন্তব্যঃ বাইনারি ট্রেডিং কি হালাল
বাইনারি ট্রেডিং কি হালাল এ বিষয় নিয়ে এই পোস্টটিতে তথ্যবহুল আলোচনা করার
চেষ্টা করেছি। পোস্টটি পড়ার পর অবশ্যই আপনারা জানতে পেরেছেন যে বাইনারি
ট্রেডিং হালাল কিনা। সম্মানিত পাঠক আমাদের অজান্তে পোস্টের
মধ্যে কোথাও যদি ভুল পেয়ে থাকেন তাহলে তা ক্ষমার দৃষ্টিতে
দেখবেন। আর ভুলটি সংশোধন করতে বিষয়টি আমাদের অবগত করবেন পরবর্তীতে আমরা
তা সংশোধন করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
সবশেষে আমাদের পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে এবং মনে হয় যে এটি একটি
গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট তাহলে অবশ্যই পোস্টটি আপনার বন্ধু-বান্ধবের মাঝে শেয়ার
করুন। আর প্রতিদিন এরকম নিত্যনতুন তথ্য বহুল পোস্ট পড়ার জন্য আমাদের
এই ওয়েবসাইটটিকে ভিজিট করুন। আর আমাদের উৎসাহিত করার জন্য পোষ্টের নিচে সুন্দর
একটি মন্তব্য করুন কারণ আপনার একটি মন্তব্য হতে পারে
আমাদের অনুপ্রেরণা।
ড্রিমস ব্লগারেরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url