৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায়

বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায় রয়েছে। বর্তমানে প্রায় সকলের ব্রণের সমস্যা হয়ে থাকে রাত জাগা মানসিক দুশ্চিন্তা রোদে পোড়া এগুলোর কারণে মূলত ব্রনের সমস্যা হয়ে থাকে। বিশেষ করে কিশোর কিশোরীদের বেশি ব্রণের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকেল।
৭-দিনে-ব্রণ-দূর-করার-উপায়
আমরা যদি একটু সচেতন থাকি তাহলে এই ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি। ব্রনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই রাত জাগার অভ্যাস বাদ দিতে হবে। সাথে সাথে ভালো মানের একটা সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। অনেক সময় রোধে ত্বক পুড়ে যাওয়ার ফলে ত্বক ড্যামেজ হয়ে যায়। আসুন আমরা জেনে নেই সাত দিনে ব্রণ দূর করার উপায়। 

পেজ সূচিপত্রঃ ব্রণ দূর করার উপায়

৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায় গুলো কি কি এগুলো আমরা উক্ত আর্টিকেলে আলোচনা করব।অনেকের ব্রনের সমস্যা রয়েছে কিন্তু তারা জানে না কিভাবে ত্বকের যত্ন নিলে ব্রণের সমস্যা থেকে খুব দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়। যদি সঠিক নিয়ম মেনে মুখের যত্ন নেওয়া যায় তাহলে ব্রণের সমস্যা-নিমেষে দূর হয়ে যাবে। তাই জানুন কোন নিয়মে সাতদিনে ব্রণ দূর হয়ে যায়। 
  • আমাদের দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় ভাজাপোড়া খাবার গুলো বেশি রাখা যাবেনা। এই খাবারগুলো যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে কেননা নিয়মিত তৈলাক্ত খাবার খেলে মুখের মধ্যে ব্রনের সমস্যা বেশি হয়। 
  • ভিটামিন সি ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে থাকে তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি যুক্ত খাবার রাখতে হবে। তাই যদি বেশি পরিমাণ  ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া যায় তাহলে ব্রণ হাত থেকে বাঁচা যায়। 
  • লেবুর রসে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকে তাই একটি লেবুর রস নিয়ে মুখে লাগিয়ে ২০-৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন এভাবে সাতদিন ব্যবহার করলে দেখবেন আপনার মুখের ব্রণের সমস্যা কমতে শুরু করেছে এবং দাগগুলো ধীরে ধীরে দূর হয়ে যাচ্ছে। 
  • টমেটো ব্রণ দূর করার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই এক চামচ লেবুর রস ও এক চামচ টমেটোর রস একসঙ্গে মিশিয়ে সেটা যদি ভালোভাবে ব্রণের ওপর লাগিয়ে ২০ - ৩০ মিনিট রাখা যায় তারপরে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়া যায় তাহলে খুব ভালো একটা ফলাফল পাওয়া যায়। এভাবে ৭ দিন ব্যবহার করলে মুখের ব্রণ দূর হয়ে যায়। 
  • অনেক আগে থেকে কাঁচা হলুদ ব্রণের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে থাকে। তাই যদি কেউ নিয়মিত গোসল করার আগে কাঁচা হলুদ মুখে মেখে নেয় এবং ২০ থেকে ৩০ মিনিট ভালোভাবে লাগিয়ে রেখে তারপরে গোসলের সময় ফেসওয়াশ দিয়ে ধুয়ে নেয় তাহলেও ব্রণ দূর হয়ে যায়। 
  • আমাদের একটি খুব খারাপ অভ্যাস হলো রাত জেগে থাকা। এটি ব্রণের সমস্যা বাড়াতে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। এজন্য আমাদের উচিত খুব তাড়াতাড়ি রাতে ঘুমিয়ে পড়া।রাত জাগা স্বাস্থ্যের পক্ষে এবং ত্বকের পক্ষে কোনোটির পক্ষে ভালো নয়। 
  • ব্রণ দূর করার ক্ষেত্রে নিম পাতার ভূমিকা অপরিসীম। এক চামচ নিমপাতা পেস্ট ও এর সাথে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে তা মুখের ব্রণে ভালোভাবে লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলতে হবে তাহলে দেখা যাবে মুখ অনেকটা উজ্জ্বল হয়েছে এবং আগের চেয়ে ব্রণ অনেক ছোট হয়ে গেছে।
বলে রাখা ভালো যে ব্রণ দূর করার জন্য লেবুর রসের ভূমিকা অনেক বেশি। কেননা লেবু তো রয়েছে সাইট্রিক অ্যাসিড যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এটা যদি আপনি প্রতিদিন মুখে ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর হবে এবং ব্রণ গুলো সহজে মরে যাবে। 

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায়

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় নিয়ে এখন আমরা আলোচনা করব। মেয়েদের ব্রণ হওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি দেখা দিলেও ছেলেরাও কিন্তু ভুক্তভোগী। মেয়েদের তুলনায় ছেলেরা ত্বকের ব্যাপারে আরও বেশি উদাসীন যার জন্য ছেলেদের ও ব্রণের সমস্যা অনেক বেশি দেখা দিয়ে থাকে। কিন্তু একটু সচেতন হলে এবং মুখের যত্ন নিলে এই সমস্যা থেকে কিন্তু নিমেষে মুক্তি পাওয়া যাবে। আসুন ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার উপায় জেনে নেই।
ত্বকে নখের স্পর্শ করা যাবে নাঃ মুখে ব্রণ থাকুক বা না থাকুক সব সময় মুখে হাত দেওয়া যাবে না । কারণ হাতে অনেক ধরনের জীবাণু থাকে যা সরাসরি মুখে হাত দেওয়ার ফলে লেগে যায়। এ থেকে অনেক সময় ব্রণের সৃষ্টি হতে পারে তাই মুখে বারবার হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। 

ত্বক পরিষ্কার রাখাঃ সব সময় ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে কেননা ত্বকে যদি প্রচুর পরিমাণ ময়লা জমে থাকে তাহলে সেখান থেকে ব্রণ সৃষ্টি হয়। তাই সর্বদা ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার রাখতে হবে এর জন্য ভালো মানের ক্লিনজিং বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে হবে। দিনে এক থেকে দুইবার মুখ পরিষ্কার করতে হবে অতিরিক্ত পরিষ্কার করলে আবার ত্বকের ক্ষতি হবে। 

শেভ করার ক্ষেত্রে সতর্কতাঃ ব্রণ প্রবণ ত্বক হলে খুব সর্তকতার সাথে সেভ করতে হবে। সেভ করার পূর্বে অবশ্যই ব্লেড রেজার এগুলো পরিষ্কার গরম পানিতে ধুয়ে নিতে হবে। মাল্টি ব্লেড সেফটি  রেজার ব্যবহার করতে হবে। একই ব্লেড অনেকদিন ধরে ব্যবহার করা যাবে না সাত দিন পর পর ব্লেড পরিবর্তন করে নিতে হবে। শেভ করার সময় অবশ্যই তোকে ভালো মানের সেভিং ক্রিম লাগিয়ে নিতে হবে। 

পরিষ্কার বালিশ ও বিছানার চাদরঃ যেহেতু অনেক সময় ধরে আমরা বিছানায় শুয়ে থাকি সে ক্ষেত্রে বিছানার চাদর এবং বালিশের কভার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। কেননা সেগুলো যদি অপরিষ্কার থাকে তাহলে তার জীবাণু  আমাদের মুখে  লেগে যায় এবং তা থেকে ব্রণের সৃষ্টি হয়ে ।
সিরাম ব্যবহারঃ মেয়েরা যেমন ত্বকের ব্যাপারে সচেতন ছেলেরা তার চাইতে একটু কম সচেতন। যদি তারা একটু সচেতনতা অবলম্বন করে তাহলে তাদের মুখে ব্রণের সমস্যা হবে না। মুখে ব্রণের সমস্যার ক্ষেত্রে সিরাম খুব ভালো কাজ করে থাকে। তাই ছেলেদেরও রাতে ঘুমানোর পূর্বে অবশ্যই মুখে সিরাম এপ্লাই করা প্রয়োজন। 

ছেলেদের মুখে ব্রণ দূর করার ক্রিম

ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ক্রিম বিভিন্ন ধরনের ক্রিম রয়েছে। তবে ক্রিম কেনার আগে ভালো ব্র্যান্ডের ক্রিম কিনতে হবে কেননা যদি কেমিক্যাল মুক্ত ক্রিম না কিনে কেমিক্যালযুক্ত ক্রিম ত্বকে ব্যবহার করা হয় তাহলে ত্বক আরো বেশি ড্যামেজ হয়ে যায়। আসুন ছেলেদের মুখে ব্রনের সমস্যা সমাধানের জন্য যে সকল ক্রিম রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। 
  • নোভাক্লিয়ার একনি ক্রিম
  • ওয়ান নাইট একনি প্যাচ
  • রেটিনয়েড ক্রিম
  • স্যালিসিলিক এসিড ক্রিম
  • TCM SCAR AND ACNE MARK REMOVAL GEL OINTMENT

ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ফেসওয়াশ

ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ফেসওয়াশ বিভিন্ন ধরনের আছে। ছেলেদের ত্বকের যত্নে ফেসওয়াশ এর ব্যবহার অনেক বেশি হয়ে থাকে। কেননা অন্য কিছু এপ্লাই না করলেও বাইরে থেকে ধুলো ময়লা যুক্ত ত্বক যখন নিয়ে বাড়ি ফেরে তখন মুখটা অবশ্যই পরিষ্কার করতে হয়। অনেকে ত্বকের যত্নে সাবান ব্যবহার করে থাকে তবে ত্বকের যত্নে ক্ষার যুক্ত সাবানের ব্যবহার কখনোই করা উচিত নয়। আসুন ছেলেদের মুখের ব্রণ দূর করার ফেসওয়াশ সম্পর্কে জেনে নেই।
ছেলেদের-মুখের-ব্রণ-দূর-করার-ফেসওয়াশ
  • লরিয়াল মেন এক্সপার্ট হাইড্রা এনার্জেটিক ওয়েক- আপ ইফেক্ট ফেস ওয়াশ
  • নিউট্রোজিনা মিন স্কিন ক্লিয়ারিং একনে ওয়াশ
  • গার্নিয়ার মেন পাওয়ার হোয়াইট ডাবল অ্যাকশন ফেসওয়াস
  •  হিমালয়া মেন ইন্টেন্স  অয়েল ক্লিয়ার লেমন ফেসওয়াশ
  • ভেজলিন ম্যানস স্পট কন্ট্রোল ফেসওয়াশ 
  • অক্সি অয়েল কন্ট্রোল ফেশওয়াশ ৫০গ্রাম ।

মেয়েদের ব্রণের দাগ দূর  করার ক্রিম

মেয়েদের ব্রণের দাগ দূর করার ক্রিম সম্পর্কে নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হল। বর্তমান সময়ে ছেলে মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রে ব্রণের সমস্যাটি খুব কমন একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ব্রণের জন্য অনেক মেয়েরাই অস্বস্তিতে ভোগেন। যা মুখের ব্রণ নিয়ে চিন্তিত তাদের উদ্দেশ্যেই মূলত আজকের আমাদের এই পোস্টটি। কারণ আমাদের এই পোষ্টের মধ্যে ব্রনের দাগ দূর করার এমন কিছু ক্রিম সম্পর্কে আলোচনা করব যেগুলো নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ব্রণ এবং ব্রণের দাগ থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাবেন।

একনেস্টারঃ এই ক্রিমটি ব্রণ এবং ব্রণের দাগ দূর করতে ১০০% কার্যকরী। এই জেল বা ক্রিম এর ওজন ২২ গ্রাম দাম মাত্র ১২০ টাকা। এই ক্রিম আপনি স্থানীয় ওষুধের দোকানে অথবা অনলাইনের মাধ্যমে কিনতে পারেন এই ক্রিমটি নিয়মিত ব্যবহার করলে ভালো একটি সমাধান পাবেন।

ট্রুনাক জেলঃ এই ক্রিমটি ব্রণ বা ব্রণের দাগ দূর করতে খুবই কার্যকরী। এটি ব্রণ ব্রণের দাগ বা ব্রণ বের হয়ে মুখে গর্ত হয়ে গেছে এই সকল সমস্যাকে সমাধান করে ক্রিম। এই ক্রিমটি আপনি স্থানে ওষুধের দোকানে অথবা অনলাইনে অর্ডার করে নিতে পারেন।

ডার্ক স্পট কারেক্টিংঃ এই ক্রিমটি মূলত ডার্ক স্পট ব্রনের দাগ পিগমেন্টেশন তৈরি হওয়া কালো কালো ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে অনেক কার্যকরী। এটি বর্তমান সময়ে খুবই ভালো একটি প্রোডাক্ট। বাজারের চাহিদা প্রচুর তাই আপনি চাইলে এই ক্রিমটি ব্যবহার করতে পারেন।

মুখের ব্রণ দূর করার ঔষধের নাম

মুখের ব্রণ দূর করার ওষুধের নাম অনেকেই জানতে চান। তাই আজকে আমি আপনাদের সামনে মুখের ব্রণ দূর করার কিছু ওষুধের নাম সম্পর্কে গবেষণামূলক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব যে ওষুধগুলো সেবন করার মাধ্যমে আপনার ব্রণ এবং ব্রণের দাগ ভালো হবে ইনশাল্লাহ। মুখের ব্রণের জন্য ডাক্তারেরা প্রথমত যে ওষুধটি দেয় তার নাম হলো ডক্সিক্যাপ। এই ওষুধটি মুখের ভেতর থেকে একদম ব্রণের জীবাণু মেরে ফেলে। এই ঔষধটি সকালে একটি এবং রাতে একটি খেতে হয়।

তারপরে যে ওষুধটি রয়েছে তা হল বিলাসটিন টুয়েন্টি। এই ওষুধটি কমপক্ষে এক থেকে দেড় মাস খেতে হয়। ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনাদের আরো একটি যে ওষুধ খেতে হবে তা হল জেলড্রিন টুয়েন্টি। এটি গ্যাসের ওষুধ, ওষুধগুলোর সাথে এই ওষুধটি খেতে হয়। আর মুখে যে একটি লোশন ব্যবহার করতে হয় তার নাম হলো অ্যারোমাইসিন লোশন। আপনারা নিয়মিত এই ওষুধগুলো যদি ডাক্তারের পরামর্শে গ্রহণ করেন তাহলে আশা করা যায় ব্রণ থেকে মুক্তি পাবেন।

ব্রণের এন্টিবায়োটিক ওষুধের নাম

ব্রণের এন্টিবায়োটিক ওষুধের নাম সম্পর্কে অনেক ছেলেমেয়েরা জানতে চান। কারণ বর্তমান সময়ে অধিক ছেলে মেয়ের মুখেই ব্রণ ব্রণের দাগ দেখা যায়। তাই আজকে আমাদের এই পোষ্টের মধ্যে এমন কিছু এন্টিবায়োটিক ওষুধের নাম বলবো যে এন্টিবায়োটিক ওষুধগুলো নিয়মিত সেবন করলে ব্রণ এবং ব্রনের দাগ থেকে মুক্তি পাবেন। নিচে ব্রনের কিছু এন্টিবায়োটিক ওষুধের নাম তুলে ধরা হলোঃ
ব্রণের-এন্টিবায়োটিক-ওষুধের-নাম
ডক্সিসাইক্লিনঃ একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে যে ডক্সিসাইক্লিন ব্রনের চিকিৎসায় কার্যকরী। ২০১৮ সালের এক পর্যালোচনায় ডক্সিসাইক্লিনের কার্যকারিতা এবং নিরাপত্তা সম্পর্কিত তথ্য পাওয়া যায়, যেখানে এটি বেশিরভাগ রোগীদের জন্য ভালো ফল দেয়।

মিনোক্লিনঃ গবেষণামূলক তথ্যঃ ২০১৬ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় মিনোক্লিনের ব্যবহারের ফলে ব্রনের অবস্থা উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে, বিশেষত মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের ব্রনে। তবে, এটি কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন ত্বকে রঙ পরিবর্তন এবং মাথাব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।

টেট্রাসাইক্লিনঃ ২০১৫ সালের একটি গবেষণায় ক্লিনডামাইসিনের কার্যকারিতা এবং নিরাপত্তা সম্পর্কে জানানো হয়েছে, যেখানে এটি ব্রনের চিকিৎসায় কার্যকরী হিসেবে প্রমাণিত হয়। এটি সাধারণত টপিক্যাল ক্রিম বা জেল হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

শেষ মন্তব্যঃ ৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায়

৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আমাদের এই পোস্টে দেখানো ক্রিম বা ওষুধগুলো যদি নিয়মিত সেবন করেন তাহলে আশা করি এক সপ্তাহের মধ্যে খুব ভাল একটি ফলাফল পাবেন। আর আমাদের থেকে পরামর্শ হবে ওষুধ বা ক্রিম গ্রহণ করার সময় অবশ্যই ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে তা গ্রহণ করুন। পোস্টের মধ্যে আমরা যে ওষুধগুলোর নাম বলেছি তা সবগুলোই গবেষণা দ্বারা প্রমাণিত।

প্রিয় পাঠক সবশেষে আমাদের পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভাল লেগে থাকে তাহলে পোস্টের নিচে একটি গঠনমূলক মন্তব্য করতে ভুলবেন না। আপনার একটি মন্তব্য হতে পারে আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা। আর আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে জানাতে পারেন। প্রতিদিন এরকম নিত্য নতুন তথ্যবহুল কনটেন্ট পাওয়ার জন্য আমাদের এই ওয়েবসাইটটিকে নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমস ব্লগারেরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url