উইন্ডোজ ১০এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার উপায়
বাইনারি ট্রেডিং কি হালাল উইন্ডোজ ১০এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার উপায় অনেকে জানতে
চান। এটি কি ভাবে আনইন্সটল করবেন সেটি জানার আগ্রহ থাকলে অবশ্যই এই
আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। আশা করি পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ
সহকারে পড়বেন।
কেননা উক্ত আর্টিকেলে কিভাবে উইন্ডোজ ১০ এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করা যায়
সেটা সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এই অ্যাপটি আনইন্সটল করা খুবই কঠিন
কোন কাজ নয় তবে আমরা অনেকে এটি কঠিন মনে করে থাকি। তাহলে আসুন কথা না বাড়িয়ে
কিভাবে এই অ্যাপটি খুব সহজেই আনইনস্টল করা যায় সেই প্রক্রিয়াটি দেখে
নেওয়া যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ উইন্ডোজ ১০এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার উপায়
- উইন্ডোজ ১০এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার উপায়
- উইন্ডোজ ১০কি?
- উইন্ডোজ ১০ ডাউনলোড করার উপায়
- অপারেটিং সিস্টেম কি?
- বিল্ট ইন অ্যাপ আনইনস্টল করার প্রয়োজনীয়তা
-
উইন্ডোজ ১০ এ ডিফল্ট অ্যাপ কিভাবে আনইন্সটল করবেন
- পাওয়ার সেল এর মাধ্যমে অ্যাপস আনইন্সটল
-
পাওয়ার সেল এর মাধ্যমে অ্যাপ আনইন্সটলের সুবিধা
-
পুনরায় বিল্ট ইন অ্যাপ রি ইন্সটল করতে করণীয়
- উইন্ডোজ ১০ অ্যাপ আনইনটল ও পুনরায় ইন্সটল গাইড
- প্রশ্ন ও উত্তর
- শেষ কথা
উইন্ডোজ ১০এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার উপায়
উইন্ডোজ ১০এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার উপায় গুলো কি এবং কিভাবে এই
অ্যাপস আনইনস্টল করবেন সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের এ
আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। যদি আপনারা উইন্ডোজ ১০ এ বিল্ট ইন অ্যাপ
কিভাবে আনইন্সটল করতে না জেনে থাকেন তাহলে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নাই এ পোস্টটি
পড়ার মাধ্যমে আপনি নিজেই অ্যাপসগুলোকে আনইন্সটল করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ইনকাম করার উপায়
উইন্ডোজ ১০ একটি শক্তিশালী অপারেটিং সিস্টেম, যেখানে অনেক ধরনের বিল্ট ইন অ্যাপ
থাকে যেমনঃ মেল, ক্যালেন্ডার, ফটো, এবং আরও অন্যান্য অ্যাপস
ইন্সটল করা থাকে। বেশিরভাগ সময় এই অ্যাপগুলোকে ব্যবহারকারীরা ব্যবহার করেন
না যার ফলে কোন এক সময় এই অ্যাপস গুলো নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করে। তাই
ডিভাইস থেকে অ্যাপস গুলোকে আনইন ইন্সটল করা প্রয়োজন। এই অ্যাপসগুলো
আনইন্সটল করা খুব একটা কঠিন নয়।
আনইন্সটল করার পদ্ধতিঃ উইন্ডোজ ১০ এর বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার সবচেয়ে সাধারণ পদ্ধতি হলো
সেটিংস এ গিয়ে অ্যাপটি আনইন্সটল করা। এজন্য আপনাকে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে
তা হল স্টার্ট মেনুতে গিয়ে সেটিংস নির্বাচন করতে হবে। তারপর অ্যাপস অপশনে
ক্লিক করতে হবে। তারপর Apps & features থেকে যে অ্যাপসগুলো আনইন্সটল করতে চান তা নির্বাচন করুন।
তারপর আনইন্সটল অপশনে ক্লিক করে যে অ্যাপগুলোকে ব্যবহার করতে চান না তা সরিয়ে
ফেলুন।
উইন্ডোজ কি
উইন্ডোজ কি এ বিষয়টি অনেকেরই অজানা। উইন্ডোজ ১০ এ বিল্ট ইন অ্যাপস আনইন্সটল
করবেন কিভাবে এটা জানার আগে আসুন আমরা জেনে নি যে আসলে উইন্ডোজ ১০
কি। আপনারা খুব ভালোভাবে জানেন যে পৃথিবীর বিখ্যাত সফটওয়্যার নির্মাতা
প্রতিষ্ঠান হচ্ছে মাইক্রোসফট। এ বিষয়টি আশা করি আপনাদের সকলেরই জানা।
উইন্ডোজ ১০ সর্বপ্রথম বাজারে আসে ১৯৮৫ সালে। বর্তমানে উইন্ডোজ ১০ এর আরেকটি
ভার্সন রয়েছে তা হল উইন্ডোজ ১১।
পৃথিবীর প্রায় ৯৫% কম্পিউটার মাইক্রোসফট তৈরি করে থাকে তা বেশিরভাগ উইন্ডোজ
অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে। উইন্ডোজ আবার সময়ের পরিবর্তনের সাথে
সাথে আপডেট করা হয়। বর্তমানে উইন্ডোজের সর্বশেষ ভার্সন হচ্ছে উইন্ডোজ
১০। এর আগের উইন্ডোজের ভার্সন ছিল উইন্ডোজ ৮। আশা করি আপনারা বিষয়টি
ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।
উইন্ডোজ ১০ ডাউনলোড করার উপায়
উইন্ডোজ ১০ ডাউনলোড করার উপায় হয়তো আমাদের অনেকের জানা
নেই। তবে তা নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কারণ নেই এখানে সুন্দরভাবে উইন্ডোজ ১০
ডাউনলোড করার উপায় বর্ণনা করা হয়েছে তাহলে আসুন দেরি না করে কিভাবে এটি ডাউনলোড
করতে হয় তা আমরা দেখে নিই।একটু সতর্কভাবে কাজ করলে যে কেউ খুব সহজেই এতে অল্প
সময়ের মধ্যে ডাউনলোড করে নিতে পারবে। এটি কঠিন কোন বিষয় নয়।
উইন্ডোজ ১০ ইন্সটল করার জন্য প্রথমে সি ড্রাইভে যতগুলো প্রয়োজনীয় ফাইল থাকবে
সেগুলো সেগুলো কম্পিউটারের অন্য কোন জায়গায় ডাউনলোড করে রাখতে হবে বা অন্য
কোন জায়গায় সরিয়ে ফেলতে হবে। যদি সরিয়ে না ফেলেন প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো
তাহলে যে কোন সময় ডিলেট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই অবশ্যই
প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো সরিয়ে ফেলতে হবে। উইন্ডোজ টেনে বিল্ট ইন অ্যাপ
আনইন্সটল করার উপায় জানতে হলে এটি ডাউনলোড করার উপায় ও জানা প্রয়োজন।
সাধারণত দুই উপায়ে উইন্ডোজ ১০ ডাউনলোড করা হয়ে থাকে। সেটা আমরা অনেকেই
জানি কেননা এটি না জানার কোন বিষয় নয় যারা কম্পিউটার চালিয়ে থাকে তারা এ
বিষয়টি খুব ভালোভাবে জেনে থাকে। দোকানে গিয়ে দোকান থেকে সিডির মাধ্যমে এবং
ডাউনলোডের মাধ্যমে ডাউনলোড থেকে পেনড্রাইভের মাধ্যমে ইন্সটল করা হয়ে
থাকে। এতোটুকু বিষয় আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
এরপর ৩২ বিট এবং ৬৪ বিট দুটি অপশন দেওয়া থাকে। এক্ষেত্রে খেয়াল করতে হবে
যদি র্যাম ২ জিবি এর উপরে থাকে তাহলে ৬৪ বিট এবং র্যাম যদি ২ জিবি এর নিচে থাকে
তাহলে ৩২ বিট সংস্করণ করতে হবে। এ বিষয়টি খুবই একটা কঠিন বিষয় নয়
মোটামুটি সহজ একটি বিষয়।যার যেটা পছন্দ সেইভাবে উইন্ডোজ ১০ ডাউনলোড করে নিতে
পারবেন।
কেউ যদি পেনড্রাইভের মাধ্যমে ইন্সটল করতে চান তাহলে পেনড্রাইভে প্রথমে বুট অ্যাবল
করে নিতে হবে। বুট অ্যাবল করে নিতে চাইলে অবশ্যই ২ এমবির ছোট সফটওয়্যার ডাউনলোড
করে নিতে হবে না হলে সক্রিয়ভাবে কাজ হবে না।ডাউনলোড শেষ হয়ে যাওয়ার পরপর যত
সম্ভব ইন্সটল করে নিতে হবে তাড়াতাড়ি করে। ইন্সটল করার জন্য প্রথমে
সফটওয়্যার ওপেন করে নিতে হবে তারপর নেক্সট ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করে
নেওয়ার আগে অবশ্যই সফটওয়্যার দিয়ে পেনড্রাইভ কে বুট করে নিতে হবে।
অপারেটিং সিস্টেম কি
অপারেটিং সিস্টেম কি এ প্রশ্নের উত্তরটি হল এটি হচ্ছে কম্পিউটারের এমন একটি
সফটওয়্যার যা অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম এবং ইউটি লাইভ প্রোগ্রাম জানানোর জন্য
প্রয়োজন হয়ে থাকে। উইন্ডোজ টেন এ বিল্ট ইন অ্যাপ ই আন ইন্সটল করার উপায়
যেমন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় ঠিক তেমনি এটিও খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়
হিসেবে বিবেচিত হয়।
এটি কম্পিউটার হার্ডওয়ার এবং এপ্লিকেশন প্রোগ্রাম গুলির মধ্যে খুবই ভালো যোগাযোগ
স্থাপন করে থাকে। তাই প্রত্যেকটি মোবাইল ও কম্পিউটার ল্যাপটপ এর জন্য
অপারেটিং সিস্টেম এর গুরুত্ব অনস্বীকার্য কেননা এটি ছাড়া মোবাইল কম্পিউটারের
যাবতীয় কার্যক্রম স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিচালিত হতে সক্ষম হবে না। মোট কথা
অপারেটিং সিস্টেম না থাকলে মোবাইল কম্পিউটার এগুলো আমরা ব্যবহার করতে পারব
না।
এই অপারেটিং সিস্টেমটি এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যদি এই সিস্টেমটি না থাকতো তাহলে
কম্পিউটার মোবাইল হিসেবে আমরা কখনোই তা ব্যবহার করতে পারতাম না। বর্তমানে
আমরা কম্পিউটার এবং মোবাইল ছাড়া কোন কাজ করতে পারবো না একদম পাল ছাড়া
নৌকার মতো আমাদের অবস্থা হবে। আমরা যেমন কম্পিউটার এবং মোবাইল ছাড়া চলতে পারব না
ঠিক তেমন অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া মোবাইলেও কম্পিউটারও চলতে পারবে না।
কেননা আমাদের কম্পিউটারে যতগুলো সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়ার রয়েছে সেগুলো কখন
কোথায় কিভাবে কাজ করবে বা রান করবে সবগুলো অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে হয়ে
থাকে। তাই এটি আর বলার অপেক্ষা রাখে না যে কম্পিউটারের অন্যতম এবং
প্রয়োজনীয় বিষয় হলো অপারেটেন্স সিস্টেম। কারণ হিসেবে এটি বলা যেতে পারে
অপারেটিং সিস্টেম পুরো কম্পিউটার এবং মোবাইলকে পরিচালনা করে থাকে।
বিল্ট ইন অ্যাপস আনইন্সটল করার প্রয়োজনীয়তা
বিল্ট ইন অ্যাপস আনইনস্টল করার প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। উইন্ডোজ বা
অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেম বিল বিল বিল্ট ইনঅ্যাপ গুলো সাধারণত
ডিফল্টভাবে প্রি ইনস্টল করা হয়ে থাকে। যারা ল্যাপটপ বা কম্পিউটার
ব্যবহার করে থাকে তাদের ক্ষেত্রে বিল্ট ইন অ্যাপস গুলো বিভিন্নভাবে
কার্যক্রমে সহায়তা করে থাকে। উইন্ডোজ ১০ এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার
উপায় জানার পূর্বে এটির প্রয়োজনীয়তা জানা গুরুত্বপূর্ণ।
কিন্তু সব সময় যে এই অ্যাপটি প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে তা
কিন্তু নয়। অনেক সময় এই অ্যাপটি অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে। যখন বিল্ট
ইন অ্যাপস গুলো অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে তখন কম্পিউটারের বিভিন্ন কার্যক্রমকে
বাধাগ্রস্থ করতে পারে। এমন কি কম্পিউটারের কার্যক্ষমতাকে
ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। তাই উইন্ডোজের সেফটির জন্য বিল্ট
ইন অ্যাপসগুলো আনইন্সটল করা হয়। এতগুলো কেন আনইন্সটল করা প্রয়োজন
আসুন জেনে নেওয়া যাক।
সিস্টেম পারফরম্যান্স উন্নত করার জন্যঃ কম্পিউটারের সিস্টেমের পারফরম্যান্স
গুলো উন্নত করার জন্য এই অ্যাপ গুলো আনইন্সটল করার প্রয়োজন পড়ে থাকে। কেননা
অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো কম্পিউটারের র্যাম এবং স্টোরেজ ব্যবহার করে।
যা ব্যবহার করার ফলে কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা অনেক ধীরগতি সম্পন্ন হয়ে যায় যা
সিস্টেমকে ধীরগতি করে তোলে। তাই কম্পিউটারে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস কখনোই
রাখা ঠিক নয়।
অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস গুলো স্টোরেজ মুক্ত করার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে থাকে। অনেক সময় বিল্ট ইন অ্যাপসগুলো কম্পিউটারের মধ্যে এমন
ভাবে জায়গা দখল করে নেয় যে কখনো কখনো কম্পিউটার সীমিত স্টোরেজ হয়ে
যায়। সেজন্য অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো খুব দ্রুত মুছে ফেলে দেওয়া দরকার
হয়। না হলে কম্পিউটারের কার্যক্রম ব্যাহত হয়।তবে ভয়ের কোন কারণ নেই কারণ
এটি ব্যবহারকারীদের জন্য আবার নতুন করে ইন্সটল করার সুযোগ করে দেয় এবং
প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো সংরক্ষণ করতে সহায়তা করে থাকে।
পছন্দ মতো অ্যাপ ডাউনলোডঃ অনেক সময় কম্পিউটারে বিল্ট ইন
অ্যাপসগুলো জায়গা দখল করে থাকে। ফলে ব্যবহারকারীরা তার ইচ্ছামত কোন কিছু ডাউনলোড
করতে পারে না এবং ইনস্টল করতে সমস্যা দেখা দেয়। যেমন কোন ব্যবহারকারী
সঙ্গীত অ্যাপস পছন্দ করেন আবার কেউ টাস্ক ম্যানেজমেন্টের উপর বেশি নির্ভর করে
থাকে। তাই ব্যবহারকারীর চাহিদা সব সময় এই অ্যাপগুলো মেটাতে পারেনা অনেক
সময় ব্যর্থ হয়ে যায়। তাই এই অ্যাপগুলো আনইন্সটল করলে তাদের পছন্দমত অ্যাপ
তারা ডাউনলোড করতে পারে।
সবশেষে উইন্ডোজ ১০ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইনস্টল করার পেছনে একটি গুরুত্বপূর্ণ
কারণ হলো গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তা রক্ষা করা। বিল্ট ইন অ্যাপ গুলোতে কিছু
এমন অ্যাপ রয়েছে যেগুলোতে ব্যবহারকারীরা তাদের যেকোনো তথ্যগুলো সংগ্রহ করে রাখতে
পারে। আর সে বিষয়ে সম্পর্কে মানুষের আগ্রহের শেষ থাকে না ফলে যে কোন সময় সেই
অ্যাপগুলোতে প্রবেশ করতে পারে। তাই যদি আমরা অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো
আনইন্সটল করে দিই তাহলে যে কোন ধরনের তথ্য সংরক্ষিত থাকে।
উইন্ডোজ ১০ এর ডিফল্ট অ্যাপ আনইন্সটল করার উপায়
উইন্ডোজ ১০ এর ডিফল্ট অ্যাপ আনইনস্টল করার উপায় অনেকে জানেন না। এই
অ্যাপ টি খুব ভালোভাবে আনইন্সটল করার জন্য কয়েকটি ধাপে কাজ করতে হয়।প্রথমে এই
অ্যাপটি ইন্সটল করে নিতে হবে। অ্যাপসটি ইন্সটল করার জন্য প্রথমে উইন্ডোজ বা
পিসিতে যে সকল অপ্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো থাকবে সেগুলো আনইন্সটল করে নিতে হবে।যখন
আমরা অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস গুলো আনইন্সটল করব সেক্ষেত্রে অনেক সতর্কতা অবলম্বন
করতে হবে।
কারণ সেগুলো ভালোভাবে সরিয়ে না নিলে কিছু সড়িয়ে নেওয়ার সিস্টেম রয়েছে যা
cartana কে পঙ্গু করে দিতে পারে।কথায় কথায় যখন cartana শব্দটি চলে আসলো তখন
আসুন জেনে নেওয়া যাক এই cartana শব্দটি আসলে কি। cartana হচ্ছে
মূলত এক ধরনের ডিজিটাল এজেন্ট যা কিছু করতে বা জানতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
পালন করে থাকে।
শুধু কোন কিছু করতে বা জানানোর ক্ষেত্রেই cartana কাজ করে থাকে না বরং বিভিন্ন
cartana প্রশ্নের উত্তর দিয়ে থাকে।এটি কে কমেন্ট করার মাধ্যমে কম্পিউটারের
বিভিন্ন এপ্লিকেশন ওপেন করা সম্ভব।এক্ষেত্রে কমেন্ট করার সময় ভয়েস কমান্ড বা
টাইপ কম্যান্ড দুভাবে করা যায়।এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্ট। এটি অনেক
গুরুত্বপূর্ণ হওয়া সত্বেও অনেকেই এটা সম্পর্কে তেমন বেশি ধারণা রাখতে সক্ষম নয়।
কেননা পৃথিবীর cartana সকল দেশে এখন পর্যন্ত এভেলেবেল না। উইন্ডোজ ও মোবাইল
ফোনে এখন পর্যন্ত এটি ভালোভাবে ইউজ করতে পারা যায় না। এখন পর্যন্ত কিছু
কিছু কম্পিউটারের কার্ডে এর ব্যবহার রয়েছে কিন্তু এখন পর্যন্ত
cartana ফুল অপশন পাওয়া সম্ভব হয়নি। যখন প্রায় প্রত্যেক
দেশে এভেলেবেল হবে এটি তখন আশা করি আমাদের দেশেও আমরা পেয়ে যাব এর ফুল
ভার্সনটা।
আজকের আলোচ্য বিষয় উইন্ডোজ ১০ এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইনস্টল করার
উপায়। windows 10 ব্যবহার যারা করে থাকে তাদের মধ্যে অনেক সময় অতিরক্ত বা
অপ্রয়োজনীয় বিলটিন অ্যাপসগুলো আনইন্সটল করতে চান। কিছু কিছু অ্যাপ রয়েছে
যেগুলো খুব সহজেই আনইন্সটল করা যায় আবার এমন কিছু অ্যাপ রয়েছে যেগুলো আনইন্সটল
করার জন্য কিছু কিছু টুলের প্রয়োজন হয়।
এখানে আমরা একটি উদাহরণের সাহায্যে বিষয়টি আরো স্পষ্ট ভাবে বলতে পারি যেমন Being
news যদি সরানো হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে cartana আপনার খবর এনে দেয় সে
খবর এনে দেওয়ার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবংঅ্যালার্ম সরানো হলে তা ডিজিটাল
সহকারীর জন্য রিমাইন্ডার সেট করা অনেক কঠিন বিষয় হয়ে যাবে। আসুন তাহলে
দেরি না করে কিভাবে উইন্ডোজ ১০ এরবিল্ট ইন অ্যাপস কিভাবে আনইনস্টল করতে হয়
তা জেনে নেওয়া যাক।
এ কাজটি সফলভাবে করতে হলে আপনাকে অবশ্যই উইন্ডোজ ১০ এর বিল্ড ইন অ্যাপস আন ইনস্টল
করতে কিবোর্ডে উইন্ডোজ কি টিপে স্টার্ট মেনুতে আসতে হবে এবং আপনি যে অ্যাপটি
আনইন্সটল করতে যাচ্ছেন সেটিতে ডান ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করার পরে উক্ত
অ্যাপটি আনইন্সটল হয়ে যাবে। এভাবে আরো অনেক অ্যাপ যেমন টুইটার, স্কাইপ, নিউজ,
আনইনস্টল করা যায়।
পাওয়ার সেলের মাধ্যমে অ্যাপ আনইন্সটল
পাওয়ার সেলের মাধ্যমে অ্যাপস আনইন্সটল করা যায়। উইন্ডোজ ১০এ বিল্ট ইন
অ্যাপ অ্যান ইন্সটল করার উপায় এর মধ্যে এটি একটি অন্যতম উপায়। কেননা
কম্পিউটারের মধ্যে অপ্রয়োজনে অ্যাপ থাকলে কম্পিউটারের কার্যক্রমকে খুবই ধীরগতি
সম্পন্ন করে দেয় যা অন্য সকল কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনা করতে বাধা
দেয়। তাই এই অ্যাপ গুলো যত সম্ভব দ্রুত মুছে দিতে হয়।
উইন্ডোজ ১০ এ অনেক ধরনের বিল্ট ইন অ্যাপস থাকে যেগুলো খুব সহজেই আনইন্সটল
করা যায় না। এগুলো মুছে দিতে অনেক টুলের প্রয়োজন হয়। তবে সহজে আনইন্সটল
করা যায় না বলে এ বিষয়টা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত হওয়া দরকার নেই। কেননা
পাওয়ার সেলের মাধ্যমে খুব সহজেই বিল্ট ইন অ্যাপস গুলো আনইন্সটল করা
যায়। পাওয়ার সেল খুবই শক্তিশালী এক ধরনের কমান্ড লাইন টুল যা খুব সহজেই
যতরকম অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে সকলকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
এটি সেই সব ব্যবহারকারীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যারা তাদের
গোপন অ্যাপস গুলো সরাতে চান।তারা খুব সহজেই পাওয়ার সেল এর মাধ্যমে তাদের যত
রকমের গোপন অ্যাপস রয়েছে সেগুলো সরাতে পারে এছাড়াও অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস গুলো
মুছে দিতে পারে। আসুন জেনে নেওয়া যাক পাওয়ার সেলের মাধ্যমে অ্যাপস
আনইন্সটল কিভাবে করা যায়।
যদি কেউ পাওয়ার সেল দিয়ে অ্যাপস আনইন্সটল করতে চান তাহলে তাকে প্রথমে
অ্যাডমিনিস্ট্রেটর মোডে পাওয়ার সেল চালু করতে হবে। এ কাজটি করতে গেলে
প্রথমে স্টার্ট মেনুতে "power shell" লিখে নিতে হবে তারপরে windows power
shell অপশনে যেতে হবে অপশনে যাওয়ার পরে রাইট ক্লিক করে Run Administrator
বাছাই করতে হবে। তারপর যেই অ্যাপটি মুছে ফেলার দরকার সে অ্যাপটি
সঠিকভাবে কমান্ড টাইপ করতে হবে। তাহলে অপ্রয়োজনীয় বিল্ট ইন অ্যাপসগুলো
আনইন্সটল হয়ে যাবে খুব সহজে।
পাওয়ার সেল এর মাধ্যমে অ্যাপ আনইন্সটলের সুবিধা
পাওয়ার সেল এর মাধ্যমে অ্যাপ আনইনস্টলের সুবিধা হয়তো অনেকেরই
অজানা। উইন্ডোজ ১০এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার উপায় গুলোর মধ্যে পাওয়ার
সেল একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। এই অ্যাপটি দিয়ে যে কোন অপ্রয়োজনীয়
অ্যাপস সমূহ মুছে দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ধরনের সুবিধা রয়েছে। আপনি যখন
আপনার ডিভাইসের কোন অ্যাপস ভুলবশত আনইন্সটল করে ফেলেন তাহলে সেগুলোকে কিভাবে
ফিরাবেন। চিন্তার কোন কারণ নেই পাওয়ার সেলের মাধ্যমে অ্যাপগুলোকে আপনি পুনরায়
ইন্সটল করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুক থেকে ইনকাম করার উপায়
পাওয়ার সেল এর মাধ্যমে একসাথে অনেকগুলো বিল্ট ইন অ্যাপসগুলো সরিয়ে ফেলা
যায়। অপারেটিং সিস্টেমে যে অপ্রয়োজনীয় বিল্ট ইন অ্যাপস গুলো রয়েছে
সেগুলো খুব সহজে আনইন্সটল করা যায়। তবে এই টুলটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা
অবলম্বন করতে হবে যতটা সহজ ভাবে এটি ব্যবহার করা যায় ঠিক ততটাই অসতর্ক থাকলে
আবার অনেক ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। তাই যখন কমান্ড ব্যবহার করবেন অবশ্যই
নিশ্চিত হয়ে কমান্ড দিন।
অনেক সময় পাওয়ার সেল এর মাধ্যমেও অ্যাপ ইনস্টল করা হলেও কিছু কিছু
সময় বিল্ট ইন অ্যাপস গুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আবার পুনরায় ইন্সটল হয়ে
যেতে পারে উইন্ডোজ আপডেট হওয়ার সময়। তাই সেগুলো যাতে আর পুনরাই ইন্সটল হতে
না পারে তার জন্য অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ গুলো চিহ্নিত করে আগেই মুছে ফেলা
ভালো।
উইন্ডোজ টেনে বিল্ড ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার ক্ষেত্রে কেউ যদি পাওয়ার সেল ব্যবহার
করার মাধ্যমে বিল্ট ইন অ্যাপস গুলো মুছে দেয় তাহলে উইন্ডোজ সিস্টেমটি আরো ক্লিন
এবং দ্রুত স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করতে সক্ষম হয়। এটি তখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে থাকে যখন আপনি আপনার কম্পিউটারে অপ্রয়োজনীয় অনেক ধরনের অ্যাপ
থাকে আর সেগুলো আপনি সরাতে চান।
পুনরায় বিল্ট ইন অ্যাপ রি ইন্সটল করতে করণীয়
পুনরায় বিল্ট ইন অ্যাপ রি ইন্সটল করতে করণীয়। এখানে আমরা কিভাবে
উইন্ডোজ ১০ এ বিল্ট ইন অ্যাপ গুলো কিভাবে আনইন্সটল করতে হয় এগুলো আমরা
ইতিমধ্যে শিখে নিয়েছি। যদি কেউ আবার মনে করেন যে এটি ইন্সটল করতে হবে।
অ্যাপ্লিকেশন এর মাধ্যমে আবার ফেরত নেওয়া প্রয়োজন তাহলে তা অবশ্যই আপনারা তা
করতে পারবেন। এটি নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কোন কারণ নেই। উইন্ডোজ ১০
এ অ্যাপ গুলো আনস্টল করার উপায় গুরুত্বপূর্ণ।
উইন্ডোজ টেন এ বিল্ট ইন অ্যাপস গুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পাওয়ারশেল পদ্ধতিতে
আনইন্সটল করা হয়ে থাকে। এই ক্ষেত্রে বিল্ট ইন অ্যাপ গুলো খুব
সহজে মুছে ফেলা যায় না এই জন্য পাওয়ার সেল টুলটি ব্যবহার করতে হয়। কেউ এই
শক্তিশালী টুলটি ব্যবহারের মাধ্যমে অ্যাপ গুলো যদি আনইন্সটল করে দেয় তাহলে
আবার পরবর্তীতে কিছু কিছু অ্যাপ আবার প্রয়োজন পড়তে পারে। উদাহরণ হিসেবে
আমরা বলতে পারি মেইল, ক্যালেন্ডার ইত্যাদি। পাওয়ার সেল টুল ব্যবহারের
মাধ্যমে যেকোনো অ্যাপ ইন্সটল করা যায়।
উইন্ডোজ ১০ অ্যাপ আনইন্সটল ও পুনরায় ইন্সটল গাইড
উইন্ডোজ ১০ অ্যাপ আনইন্সটল ও পুনরায় ইন্সটল গাইড সম্পর্কে
বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হল। উইন্ডোজ ১০ এ বেশ কিছু বিল্ট-ইন অ্যাপ
প্রি-ইন্সটল অবস্থায় থাকে, যা অনেক ব্যবহারকারীর জন্য অপ্রয়োজনীয় হতে পারে।
যেমনঃ ওয়েদার, এক্স বক্স, মেইল বা ক্যান্ডি ক্রাশ এর মত অ্যাপগুলো প্রায় ই
ব্যবহার করা হয়ে থাকে না। তাই আমাদের উচিত এই অ্যাপ গুলো আনইন্সটল করা।
কারণ এসব অ্যাপ অনেক সময় স্টোরেজ দখল করে থাকে ফলে অনেক সময় উইন্ডোজ ভাইরাসে
আক্রান্ত হয়। তাই আপনারা চাইলে এই অ্যাপগুলো সহজেই আনইন্সটল করে ফেলতে পারেন।
তবে এর মধ্যে এমন কিছু অ্যাপ রয়েছে যেগুলো আনইনস্টল করার ফলে আপনার ডিভাইসে
সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই সেই অ্যাপগুলো গুলো আনইন্সটল করা থেকে অবশ্যই বিরত
থাকবেন।
অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস গুলো কিভাবে আনইন্সটল করতে হয় চলুন জেনে নেয়া যাক।
অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস গুলো আনইন্সটল করার সহজ উপায় হল প্রথমেই আপনাকে স্টার্ট
মেনুতে ক্লিক করা ক্লিক করার পর ডান দিকে আনইন্সটল অপশন বেছে
নেওয়া। তবে কিছু কিছু অ্যাপ রয়েছে যেগুলো একদম সরাসরি ভাবে আনইন্সটল করা
যায় না সেই অ্যাপ গুলোকে আনইন্সটল করার জন্য আপনাকে অবশ্যই পাওয়ার সেল ব্যবহার
করতে হবে।
আবার কখনো যদি আপনার কোন অ্যাপস ভুলবশত আনইন্সটল হয়ে যায় সেই অ্যাপগুলোকে নতুন
ভাবে আবার কিভাবে ইন্সটল করবেন তা জেনে নিন। আপনি চাইলে সেই অ্যাপসগুলোকে
মাইক্রোসফট সফটওয়্যার থেকে সহজে ইন্সটল করতে পারবেন। অথবা আপনি পাওয়ার সেল
ব্যবহার করেও ভুলবশত আনইন্সটল করা অ্যাপ গুলোকে পুনরায় ইন্সটল করতে পারবেন
আশা করি এই আলোচনার মাধ্যমে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে অ্যাপ আনইন্সটল ও পুনরায়
ইন্সটল করা যায়।
প্রশ্ন ও উত্তরঃ উইন্ডোজ ১০এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার উপায়
প্রশ্ন ১: উইন্ডোজ ১০-এ বিল্ট-ইন অ্যাপগুলো কী?
উত্তর: উইন্ডোজ ১০-এ কিছু প্রি-ইন্সটলড অ্যাপ থাকে,
যেমন Mail, Calendar, Xbox, Weather ইত্যাদি। এগুলো অপারেটিং সিস্টেমের অংশ
হিসেবে ডিফল্টভাবে যুক্ত থাকে।
প্রশ্ন ২: সব বিল্ট-ইন অ্যাপ কি আনইন্সটল করা সম্ভব?
উত্তর: না, উইন্ডোজ ১০-এর সব বিল্ট-ইন অ্যাপ সরাসরি
আনইন্সটল করা সম্ভব নয়। তবে কিছু অ্যাপ PowerShell-এর মাধ্যমে অপসারণ করা
যায়।
প্রশ্ন ৩: সরাসরি আনইন্সটল করা অ্যাপগুলো কীভাবে মুছবো?
উত্তর: Start Menu থেকে যে অ্যাপগুলো আনইন্সটল করা যায়, সেগুলোর ওপর
ডান-ক্লিক করে "Uninstall" অপশনটি বেছে নিন।
প্রশ্ন ৪: PowerShell দিয়ে বিল্ট-ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার পদ্ধতি কী?
উত্তর: PowerShell ওপেন করুন এবং নিচের কমান্ডটি টাইপ করুন।
প্রশ্ন ৫: ভুল করে কোনো গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ আনইন্সটল হয়ে গেলে কী করবো?
উত্তর: Microsoft Store থেকে পুনরায় অ্যাপটি ডাউনলোড করে
ইন্সটল করতে পারেন। এছাড়া PowerShell ব্যবহার করেও বিল্ট-ইন অ্যাপ পুনরায়
ইন্সটল করা সম্ভব।
প্রশ্ন ৬: সব বিল্ট-ইন অ্যাপ পুনরায় ইন্সটল করার উপায় কী?
উত্তর: PowerShell-এ নিচের কমান্ডটি ব্যবহার করুন।
প্রশ্ন ৭: বিল্ট-ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার আগে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিত?
উত্তর: আনইন্সটল করার আগে নিশ্চিত হন যে অ্যাপটি অপসারণ
করলে সিস্টেম ফাংশনালিটিতে কোনো সমস্যা হবে না। যেমন, Microsoft Edge বা Windows
Store সরানো ঠিক নয়।
শেষ কথাঃ উইন্ডোজ ১০এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার উপায়
উইন্ডোজ ১০এ বিল্ট ইন অ্যাপ আনইন্সটল করার উপায় সম্পর্কে আমাদের এই
পোস্টে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। প্রিয় পাঠক আমাদের অজান্তে
এই পোষ্টের মধ্যে কোথাও যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে তা ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং
ভুলটি সংশোধন করার জন্য অবশ্যই আমাদেরকে জানাবেন আমরা অবশ্যই ভুলটি সংশোধন করার
চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।
আপনার যদি কোন অজানা তথ্য জানার ইচ্ছা হয় তাহলে অবশ্যই মন্তব্য সেকশনে তা
জানাবেন। তা নিয়ে আমরা পোস্ট করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। পরিশেষে আমাদের এই
পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই পোষ্টের নিচে একটি মন্তব্য
করবেন এবং এই পোস্টটিকে আপনার বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজনের কাছে শেয়ার করবেন।
আর প্রতিদিন এরকম নিত্য নতুন তথ্য বহুল আর্টিকেল পড়ার জন্য আমাদের এই
ওয়েবসাইটকে ভিজিট করবেন ধন্যবাদ। 241155
ড্রিমস ব্লগারেরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url