গর্ভাবস্থায় পানি কম খেলে কি হয় - গর্ভাবস্থায় পানি খাওয়ার নিয়ম
শিমুল মূল খাওয়ার উপকারিতাগর্ভাবস্থায় পানি কম খেলে কি হয় তা হয়তো অনেক মহিলারাই জানেন না। চিন্তার
কোন প্রয়োজন নেই কারণ গর্ভাবস্থায় পানি কম খেলে কি হবে তা সম্পর্কে আমাদের
এই পোস্টটিতে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। এছাড়াও গর্ভাবস্থায় কি
পরিমান পানি পানি খাওয়া উচিত তা সম্পর্কেও আলোচনা করেছে।
গর্ভাবস্থায় পানি কম পান করলে কি ধরনের সমস্যা হতে পারে তা জানতে হলে আমাদের এই
পোস্টটিকে আপনাকে সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে আপনি খুব সহজে জানতে
পারবেন গর্ব অবস্থায় পানি পান না করলে কি হয়। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে
শুরু করা যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ গর্ভাবস্থায় পানি কম খেলে কি হয়
- গর্ভাবস্থায় পানি কম খেলে কি হয়
- গর্ভাবস্থায় পানি খাওয়ার নিয়ম
- গর্ভাবস্থায় কত লিটার পানি পান করা উচিত
- গর্ভাবস্থায় ঠান্ডা পানি খেলে কি হয়
- গর্ভাবস্থায় পানি কমে যাওয়ার লক্ষণ
- গর্ভাবস্থায় গরম পানি খাওয়া যাবে কি
- গর্ভাবস্থায় লেবুর শরবত খাওয়া যাবে কি
- শেষ কথাঃ গর্ভাবস্থায় পানি কম খেলে কি হয়
গর্ভাবস্থায় পানি কম খেলে কি হয়
গর্ভাবস্থায় পানি কম খেলে কি হয় তা হয়তো অনেক গর্ভবতী মহিলারাই জানে না।
গর্ভাবস্থায় পানি কম পান করলে গর্ভবতী মায়ের শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা
দেখা দিতে পারে। গর্ভাবস্থায় পানি কম পান করলে বমি বমি
ভাব হওয়া, হাত পা চিবানো, পাইলসের সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা যেতে
পারে। গর্ভাবস্থায় পানি কম পান করার ফলে সন্তান প্রসবের সময় কন্ট্রাকশন হয়
যার কারনে সময়ের আগে সন্তান প্রসব হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ চিয়া সিড খেলে কি হয়
গর্ভাবস্থায় শরীরের তাপমাত্রা অনেক বৃদ্ধি পায় তাই এই সময় বেশি বেশি
পানি পান করা উচিত। কারণ বেশি বেশি পানি পান করলে শরীরের বর্জ্য
পদার্থ বের হয়ে যায়। ও শরীর ভীষণ ঠান্ডা থাকে। গর্ভাবস্থায় পর্যাপ্ত পানি
পান না করলে গর্ভাস হয়ে এমনিওটিক ফলুইড লিকুইড এর পরিমাণ ঠিক থাকে না।
গর্ভাবস্থায় শরীরের হরমোন পরিবর্তন হয় ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয় তাই এই
সময় বেশি বেশি পানি পান করা উচিত।
গর্ভাবস্থায় বেশি বেশি পানি পান করলে তার দুগ্ধ তৈরিতে কাজে আসে। তাই
গর্ভাবস্থায় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। আপনাদের যদি বারবার পানি পান
করতে ভালো না লাগে তাহলে পানির সাথে দু এক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারেন
তার ফলে পানির একটি সাদ সৃষ্টি হয়। গর্ভাবস্থায় পানি কম পান করলে
শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে যার ফলে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে তাই
নিয়মিত অল্প অল্প করে সব সময় পানি পান করুন। একজন গর্ভবতী মহিলার প্রতিদিন
কমপক্ষে ১২ গ্লাস পানি পান করা উচিত।
গর্ভাবস্থায় পানি খাওয়ার নিয়ম
গর্ভাবস্থায় পানি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানা খুবই জরুরী। কারণ এই সময়টাতে
গর্ভবতী মহিলাকে অনেক সতর্কভাবে চলাফেরা করতে হয়। সকল খাবার নিয়ম মেনে
খেতে হয়। বিশেষ করে পানি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানা অত্যন্ত জরুরী।
কারণ এই সময় অতিরিক্ত পরিমাণ পানি পান করলে মা ও শিশুর দুজনারি বিভিন্ন সমস্যা
দেখা দিতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় কতটুকু পানি পান করতে হবে, কখন পান করতে
হবে? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।
তাই আজকে আমি আপনাদের সামনে গর্ভাবস্থায় পানি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা
করব তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক। গর্ভাবস্থায় দুই গ্লাসের বেশি পানি
একসাথে পান করা উচিত নয়। কারণ অতিরিক্ত পানি পান করলে ঠান্ডা জনিত
রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সারাদিন অল্প অল্প করে পানি পান করা উচিত।
এতে করে আপনার গর্ভধারণ পর্যায়টি স্বাস্থ্যকর অবস্থাতে থাকবে। প্রতিদিন
কমপক্ষে ১২ ক্লাস পানি পান করুন।
যদি লিটারের হিসাব করতে চান তাহলে একজন গর্ভবতী মহিলার দৈনিক দুই থেকে আড়াই
লিটার পানি পান করা প্রয়োজন। দৈনিক দুই থেকে আড়াই লিটার পানি পান করার ফলে
শরীরে এক ধরনের সততা অনুভব হবে। কিন্তু এর চাইতে যদি বেশি পরিমাণ পানি পান
করেন তাহলে শরীর এবং পেট ভারী হয়ে থাকে ফলে অনেক ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়
যেমন ঠিকমতো হাঁটাচলা করতে না পারা কোন কাজ করতে না পারা ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থায় কত লিটার পানি পান করা উচিত
গর্ভবস্থায় কত লিটার পানি পান করা উচিত তা হয়তো অনেক গর্ভবতী মহিলারাই জানেন
না। গবেষণামূলক তথ্যের ভিত্তিতে জেনে নিন গর্ভাবস্থায় একজন মহিলাকে কত লিটার
পানি পান করতে হবে। Institute of Medicine (IOM)-এর
সুপারিশ অনুযায়ী, গর্ভাবস্থায় একজন মহিলার দিনে প্রায়
১০ গ্লাস (২.৩-৩ লিটার) পানি পান করা উচিত। American Pregnancy Association
জানায়, পানি রক্তপ্রবাহকে উন্নত করে এবং মায়ের শরীরে পুষ্টি বহনে সহায়তা
করে, যা শিশুর সঠিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে।
National Institutes of Health (NIH)-এর গবেষণা অনুযায়ী,
পানি প্রি-এক্ল্যাম্পসিয়া (উচ্চ রক্তচাপ ও প্রোটিনের মাত্রা বৃদ্ধি) প্রতিরোধে
ভূমিকা রাখতে পারে। The Journal of Perinatal Education-এর তথ্য অনুসারে, গর্ভাবস্থায় পর্যাপ্ত পানি খেলে প্ল্যাসেন্টার সঠিক কাজ
নিশ্চিত হয়, যা শিশুকে পুষ্টি সরবরাহে সহায়তা করে। এগুলো গবেষণার ভিত্তিতে
বলা যায় যে একজন গর্ভবতী মহিলাকে দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করা
উচিত। গর্ভবতী মহিলাদের জন্য সতর্ক হল একজন গর্ভবতী মহিলার দিনে আড়াই
থেকে তিন লিটারের বেশি পানি পান করা উচিত নয়।
গর্ভাবস্থায় ঠান্ডা পানি খেলে কি হয়
গর্ভাবস্থায় ঠান্ডা পানি খেলে কি হয়? গর্ভাবস্থায় ঠান্ডা পানি পান করা যাবে
কিনা এই প্রশ্নটি অনেক গর্ভবতী মহিলারা করে থাকেন। বিষয়টি নিয়েও আমাদের সমাজে
বহু ভ্রান্তিক ধারণা প্রচলিত রয়েছে। অনেকে অনেক রকম মতবাদ দেওয়ার জন্য
গর্ভবতী মহিলারা অনেক সময় কনফিউজড হয়ে যান। তাই আজকের আমাদের এই পোস্টটিতে
আপনাদের জানাবো গর্ভাবস্থায় ঠান্ডা পানি খাওয়া উচিত কিনা? ঠান্ডা পানি খেলে
কোন ধরনের ক্ষতি হয় কিনা? এই সকল বিষয় সম্পর্কে।
অনেকদিন আগে থেকেই প্রচলিত আছে যে গর্ভবতী মহিলারা ঠান্ডা পানি পান করলে তাদের
বাচ্চাদের ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। এ কথাটির কোন ভিত্তি নেই কারণ এই
পর্যন্ত কোন গবেষণাতে পাওয়া যায়নি যে গর্ভাবস্থায় ঠান্ডা পানি খেলে বাচ্চার
ঠান্ডা লাগতে পারে। গর্ভাবস্থায় একজন মহিলাকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান
করতে হয় তাতে পানির তাপমাত্রা খুব একটা নির্ভর করে না। এই কথাটির মানে এই নয়
যে আপনি অতিরিক্ত বেশি গরম পানি পান করবেন। বা খুব বেশি অতিরিক্ত ঠান্ডা
পানি পান করবেন।
আপনি চাইলে গরমে ঠান্ডা পানি পান করতে পারেন অথবা শীতকালে একটু হালকা গরম পানি
পান করতে পারেন তাতে কোন সমস্যা নেই। তবে ঠান্ডা পানি পান করার ফলে আপনার যদি
সর্দি কাশি হয় তাহলে অবশ্যই আপনার উচিত হবে ঠান্ডা পানি এড়িয়ে চলা। তাই
বলে যে ঠান্ডা পানি পান করলে বাচ্চার ঠান্ডা লেগে যাবে এ ধারণাটি একদম ভুল।
আবার অনেক গর্ভবতী মহিলারা বিশ্বাস করেন যে গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি
পান করলে পরবর্তীতে বাচ্চার নিউমোনিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এ ধারণাটি
সম্পূর্ণ ভুল।
গর্ভাবস্থায় পানি কমে যাওয়ার লক্ষণ
গর্ভাবস্থায় পানি কমে যাওয়ার লক্ষ্য গুলো কি কি জেনে নিন। একটা শিশু মায়ের
গর্ভে যে জলীয় পদার্থের পদার্থের মধ্যে বাস করে তার নাম
হলো এমনিয়োটিক ফ্লুইড। এই তরল পদার্থ যদি আপনার গর্ভে কমে যায়
তাহলে আপনার বাচ্চার নানান ধরনের সমস্যা হতে পারে। আপনি কি জানেন গর্ভে পানির
অভাব থাকলে আপনার শিশু হতে পারে বোবা কালার বা প্রতিবন্ধী। এছাড়াও করে যেতে
পারে গর্ভপাত বা অকাল মৃত্যু। গর্বের পানি কমে যাওয়ার লক্ষণ সমূহ নিচে তুলে
ধরা হলো।
কম এমনিয়োটিক ফ্লুইড থাকার লক্ষণ গুলো খুব একটা সুস্পষ্ট নয়।
তারপরে আপনি বেশ কিছু লক্ষণ দেখতে পাবেন। লক্ষ্যগুলো হল এক জরায়ু বয়সের
তুলনায় ছোট দেখাতে পারে, দুই গর্ভকালীন সময় আপনার ওজন কম থাকতে পারে,
তিন আপনার শিশুর হৃদস্পন্দন হঠাৎ হঠাৎ কমতে পারে, চার আপনার শিশু পর্যাপ্ত
পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে না, পাঁচ আপনার শিশুর নড়াচড়া কমে যাবে, ছয় মাঝে
মাঝে যোনি পথে তরল নির্গত হতে পারে।
আপনি আলট্রাসন করেও এটি নিশ্চিত হতে পারবেন যে আপনার গর্বের পানি কম রয়েছে
নাকি বেশি রয়েছে। কেন গর্ভের পানির তরল কমে যায় আপনি জানেন কি? গর্ভের পানি
কমে যাওয়ার কারণ হলো জন্মগত ত্রুটি বা অক্ষমতা। যে সকল শিশুর জন্ম বিকাশে
সমস্যা থাকে তাদের ক্ষেত্রে এই তরল পদার্থ এর পরিমাণ কম হয়। এ আলোচনা থেকে
আপনি আশা করি বুঝতে পেরেছেন গড় অবস্থায় পানি কমে যাওয়ার লক্ষণ গুলো কি
কি।
গর্ভাবস্থায় গরম পানি খাওয়া যাবে কি
গরম অবস্থায় গরম পানি খাওয়া যাবে কিনা এ বিষয়ে অনেক গর্ভবতী মহিলারাই
প্রশ্ন করে থাকেন। জি হ্যাঁ, গর্ভাবস্থায় হালকা গরম পানি পান করা যাবে। কিন্তু
খুব বেশি গরম পানি পান করা একদমই উচিত নয় এতে বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় নরমাল জলের পাশাপাশি হালকা গরম পানি পান করা উচিত। কারণ হালকা গরম
পানি পান করলে এটি পাঁচনতন্ত্রের সমস্যা থেকে রক্ষা করে। হালকা গরম পানি পান
করার ফলে শরীরের সমস্ত টক্সিন পদার্থ বের হয়ে যায়।
গর্ভাবস্থায় হালকা গরম পানি পান করলে ব্লাড সার্কুলেশন ঠিক রাখে। গরম জল পান
করার ফলে ব্লাড সার্কুলেশন আরো উন্নত হয়। নিয়মিত হালকা গরম পানি পান করলে
শরীরের এনার্জি লেভেল ভালো থাকে। আপনারা অনেকেই জানেন গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী
মহিলারা অনেকটা ক্লান্ত থাকে তাই তাদের এই ক্লান্ত তাকে দূর করতে চাইলে
প্রতিদিন নিয়মিত দুই থেকে তিন গ্লাস হালকা গরম পানি পান করতে পারেন তাতে আপনার
শরীরের এনার্জি বাড়াবে।
নিয়মিত হালকা গরম পানি পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। গর্ভাবস্থায় অনেক
মহিলারাই কোষ্ঠকাঠিন্য ভোগে। এটি কম পানি গ্রহণ করার ফলেও ঘটে তাই
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে গর্ভবতী মহিলার দৈনিক দুই থেকে তিন গ্লাস
হালকা গরম পানি পান করা প্রয়োজন। তবে আপনারা খুব বেশি গরম পানি পান করা থেকে
বিরত থাকুন। হালকা গরম জল পান করুন এবং দিনে দুই থেকে তিন গ্লাসের বেশি হালকা
গরম পানি গ্রহণ করবেন না।
গর্ভাবস্থায় লেবুর শরবত খাওয়া যাবে কি
গর্ভাবস্থায় লেবুর শরবত খাওয়া যাবে কি? হ্যাঁ আপনি চাইলে লেবুর শরবত খেতে
পারেন। লেবু শুধু গর্ভবতী মহিলারই নয় বরং নারী পুরুষ ছেলেমেয়ে বৃদ্ধ সবারই
লেবুর শরবত খাওয়া উচিত। কেননা লেবু ভিটামিন সি এর অন্যতম একটি উৎস।
গর্ভাবস্থায় ভিটামিন সি এর অভাব কমাতে লেবু খাওয়ার গুরুত্ব বলে শেষ করা
যাবে না। গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতা দেখা দেয়, সেজন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে আইরন
গ্রহণ করার প্রয়োজন হয়।
আমরা জানি ভিটামিন সি এবং আইরন রক্তের হিমোগ্লোবি এর মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য
করে। রক্তের হিমোগ্লোবিন শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন সরবরাহ করে থাকে। প্রতি
১০০ গ্রাম লেবুর রস এ রয়েছে ২৯ গ্রাম কিলো ক্যালরি। যা একজন প্রাপ্তবয়স্ক
ব্যক্তির শক্তির পরিমাণ ১ দশমিক ১৬ শতাংশ পূরণ করে থাকে। একজন তিন মাস বয়সী
গর্ভবতী মহিলা যদি প্রতিদিন লেবুর রস গ্রহণ করে তাহলে লেবুর রস তার শরীরের
শক্তির ১.৬১ % পূরণ করে থাকে। তাই বোঝাই যাচ্ছে গর্ভাবস্থায় লেবুর শরবত কতটা
উপকারী।
শেষ কথাঃ গর্ভাবস্থায় পানি কম খেলে কি হয়
গর্ভাবস্থায় পানি কম খেলে কি হয় তা সম্পর্কে আপনারা খুব ভালোভাবে জানতে
পেরেছেন। গর্ভাবস্থায় পর্যাপ্ত পানি পান অত্যন্ত জরুরি, কারণ পানি কম খেলে বমি
ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য, পাইলস এবং সন্তানের সঠিক বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হতে পারে। দিনে
২.৫ থেকে ৩ লিটার পানি পান করা উচিত এবং হালকা গরম পানি বা লেবুর শরবত
স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে গ্রহণ করা যায়। তবে অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা পানি
পান এড়িয়ে চলা উচিত।
প্রিয় পাঠক আমাদের এই পোস্টটি আপনাদের কাছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই
পোষ্টের নিচে একটি গঠনমূলক মন্তব্য করুন। কারণ হতে পারে আপনার
একটি মন্তব্য আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা। আর এই পোস্টটি যদি আপনাদের উপকারে
লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাদের পরিবার পরিজন এবং বন্ধুবান্ধবের মাঝে শেয়ার
করুন। আর প্রতিদিনের এরকম নতুন তথ্যবহুল কন্টেন্ট করতে চাইলে নিয়মিত
আমাদের এই ওয়েবসাইট কে ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
ড্রিমস ব্লগারেরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url