রাতে কালো জিরা খেলে কি হয়
কাঁচা গাজর খাওয়ার উপকারিতারাতে কালো জিরা খেলে কি হয় তা যদি আপনারা না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই
আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কেননা আজকের আর্টিকেলে আমরা কালোজিরা
খেলে কি হয় এবং আমাদের শরীরের জন্য কালোজিরা কতটা উপকারী সেসব বিষয় নিয়ে
আলোচনা করেছি।
কালোজিরার অনেক উপকারিতা রয়েছে তাই প্রতিনিয়ত আমাদের খাদ্য তালিকায় এটি
রাখা উচিত। তবে কালোজিরা যেমন উপকারী দিক রয়েছে মাত্রা অতিরিক্ত খেলে এর কিছু
অপকারিতা রয়েছে। তাই কালোজিরা খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই এর উপকারিতা অপকারিতা জানা
প্রয়োজন চলুন আমরা কালোজিরা সম্পর্কে জেনে নেই।
পেজ সূচিপত্রঃ কালোজিরা খেলে কি হয়
- রাতে কালো জিরা খেলে কি হয়
- প্রতিদিন কালো জিরা খেলে কি হয়
- সকালে খালি পেটে কালোজিরা খেলে কি হয়
- মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
- কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম হাদিস
- কালোজিরা খাওয়ার সঠিক নিয়ম
- শেষ কথাঃ রাতে কালোজিরা খেলে কি হয়
রাতে কালোজিরা খেলে কি হয়
রাতে কালোজিরা খেলে কি হয়। কালোজিরা রাতে খেলে অনেক উপকার
রয়েছে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
তিনি নিয়মিত রাত্রে কালোজিরা খেতেন। তিনি নিজে খাওয়ার পাশাপাশি সকলকে
খাওয়ার জন্য নির্দেশ দিতেন। কারণ কালোজিরাতে রয়েছে ওষুধের গুনাগুন যা একটি
মানুষকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তাই কেউ যদি সুস্থ থাকতে চায় তার খাদ্য
তালিকায় কালোজিরা রাখা জরুরী।
আরো পড়ুনঃ
শিমুল মূল খাওয়ার উপকারিতা
কালোজিরার উপকারিতা সম্পর্কে প্রায় সকলেই কম বেশি জানে। তবে কালোজিরা দিনে খেলে
বেশি উপকার হয় না রাতে খেলে বেশি উপকার হয় এটা কি সকলে জানে। রাতে কালো
জিরা খাওয়া সম্পর্কে কিছু কিছু ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। আবার কেউ কেউ বলে রাত্রে
কালোজিরা খাওয়া ঠিক নয় আসুন এই কথাগুলো কতটুকু সত্য আমরা তার
উক্ত আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নেই।
শ্বাসকষ্ট দূর করতেঃ বর্তমানে অনেকেই শ্বাসকষ্ট রোগে
আক্রান্ত। আপনাদের মধ্যে যারা শ্বাসকষ্ট রোগে আক্রান্ত তারা প্রতিদিন রাতে
ঘুমানোর আগে অবশ্যই নিয়ম করে কালোজিরা খাবেন। কেননা শ্বাসকষ্ট দূর করার
জন্য কালোজিরা খুবই উপকারী।
পাইলসের সমস্যা সমাধানেঃ পাইলসের সমস্যা খুবই জটিল একটি
সমস্যা। এই রোগে যারা আক্রান্ত তারা অনেক কষ্ট পেয়ে থাকে। তাই যদি কেউ
এ রোগে আক্রান্ত হয় আর সে যদি কালোজিরা তেল ও মধু একসাথে মিশিয়ে খায়
তাহলে সে পাইলসের সমস্যা থেকে সমাধান পাবে ইনশাল্লাহ।
যৌন সমস্যার সমাধানেঃ কালোজিরার মধ্যে এমন এক উপাদান রয়েছে যা নারী
ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে যৌন সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে
পারে। কেউ যদি প্রতিদিন খাবারের সাথে কালোজিরা খায় তাহলে অনেক উপকার
পায়। নিয়মিত কালো জিরা খেলে পুরুষের স্পাম্পের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে
থাকে। এছাড়াও কেউ যদি এক চামচ কালোজিরা তেলের সাথে অল্প
পরিমাণে জয়তুন তেল মিশিয়ে খায় তাহলে তার যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান
হয়।
চোখের সমস্যা দূর করতেঃ কেউ যদি কালোজিরা তেল রাতে ঘুমানোর পূর্বে
চোখের উভয় পাশে মালিশ করে কিংবা গাজরের রসের সাথে কালোজিরার তেল মিশিয়ে একমাস
ব্যবহার করে তাহলে তার চোখের যাবতীয় সমস্যা অনেকাংশে দূর
হয়ে যাবে।
মাথা ব্যথা দূর করতেঃ বর্তমানে প্রায় সকল মানুষের মাথাব্যথা সমস্যা
রয়েছে। এই মাথাব্যথা দূর করার জন্য ২ চা চামচ কালোজিরা সাথে মধু মিশিয়ে
খেলে মাথা ব্যথা বা মাইগ্রেনের মত সমস্যা দূর হয়ে যায়।তাই কারো যদি
মাথাব্যথা সমস্যা থাকে তাহলে যদি এ রেমিডিটা গ্রহণ করে তাহলে অনেক ভালো ফলাফল
পাবে।
প্রতিদিন কালোজিরা খেলে কি হয়
প্রতিদিন কালোজিরা খেলে কি হয় আসুন জানতে চেষ্টা করি। শরীরের রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং যেকোনো শারীরিক সমস্যা থেকে দূরে
থাকা যায়। কারো যদি পেট খারাপের সমস্যা থাকে তাহলে কালোজিরা সে সমস্যা
দূর করতে কালোজিরা সাহায্য করে থাকে। সেই ক্ষেত্রে কালোজিরা সুন্দর করে ভেজে
৫০০ মিলিগ্রাম গুড়ার সাথে সাত থেকে আট চামচ দুধ মিশ্রণ করে প্রতি দিন
দুইবার করে খেলে পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ
চিয়া সিড খেলে কি হয়
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণঃ যাদের ব্লাড প্রেসার রয়েছে তাদের জন্য
কালোজিরা মহাঔষধ। কেননা কালোজিরা তেল অনেক উপকারী যা ব্লাড প্রেসার
নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। কেউ যদি প্রতিদিন দুইটা রসুনের কোয়া চিবিয়ে খাই
এবং সারা শরীরে কালো জিরার তেল মালিশ করে আধা ঘন্টা রোদে বসে থাকে। তারপর এক
চামচ কালোজিরার সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারে তাহলে ব্লাড প্রেসার থেকে
চিরতরে মুক্তি পাবে ইনশাল্লাহ।
সর্দি কাশি নিরাময়েঃ সর্দি কাশি আমাদের একটা কমন রোগ। কেউ
যদি বেশি বেশি সর্দি কাশিতে ভুগে থাকেন। তাহলে দুই চামচ কালোজিরা সাথে তুলসী
পাতার রস মিশিয়ে যদি আপনি খেতে পারেন তাহলে আপনার জ্বর সর্দি কাশি অনেক আরাম
হবে। কালোজিরা এমন একটি মহা ঔষধ যা সর্দি কাশি জ্বর এ সকল সমস্যা থেকে
মুক্তি পেতে পারে।
রক্ত সঞ্চালনের ক্ষেত্রেঃ কেউ যদি প্রতিদিন কালোজিরা খায়
তাহলে তার তার দেহের রক্ত সঞ্চালন মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে হয়ে
থাকে। এছাড়াও শিশুকে যদি দৈনিক কালোজিরাও মধু খাওয়ানো যায় তাহলে শিশুর
দৈহিক এবং মানসিক বৃদ্ধি ঘটে।
সকালে খালি পেটে কালোজিরা খেলে কি হয়
সকালে খালি পেটে কালোজিরা খেলে কি হয় তা আমরা অনেকে জানি না। কালোজিরা এমন
একটি মহা ঔষধ যার গুনাগুন বলে শেষ করার মত নয়। কালোজিরা ছোট থেকে বড় সকলের
জন্যই খুবই উপকারী একটি উপাদান। কালোজিরা এমন একটি উপাদান যার তেলে
রয়েছে এক কোটিরও বেশি পুষ্টি উপাদান। কালোজিরা শুধু বর্তমানে জনপ্রিয়
নই আমাদের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সময় থেকে এর জনপ্রিয়তা
অনেক বেশি।
আরো পড়ুনঃ
কিসমিস খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
কালোজিরা তে রয়েছে ৩৮ % শর্করা, ২১% আমিষ, এবং ৩৫ % ভেষজ তেল ও
চর্বি। কালোজিরাতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ থাকায় বিভিন্নভাবে কালোজিরা
আমরা খেয়ে থাকি। কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানার পাশাপাশি
সকালে খালি পেটে কালোজিরা খেলে কি হয় আসুন এ বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ অনেকদিন পর্যন্ত যারা ডাইবেটিসে ভুগছেন অনেক
টাকা নষ্ট করেও ডায়াবেটিস এর কোন সমাধান পাচ্ছেন না তাদের ক্ষেত্রে কালোজিরা
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। কেননা কালোজিরা উচ্চ রক্তচাপ
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে। প্রতিদিন সকালে এক চামচ কালোজিরা
ও এক চামচ মধু মিশিয়ে খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
গ্যাসের সমস্যায়ঃ গ্যাসের সমস্যায় কালোজিরা একটি
মহাঔষধ। প্রতিদিন এক কাপ দুধের সাথে এক চামচ কালোজিরা তেল মিশিয়ে সকালে
খালি পেটে খেলে গ্যাসের সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।
শিশুর দৈহিক এবং মানসিক বৃদ্ধির ক্ষেত্রেঃ শিশুর দৈহিক এবং মানসিক বৃদ্ধির
ক্ষেত্রে কালোজিরা ভূমিকা পালন করে থাকে। দেহের রক্ত সঞ্চালন ও মস্তিষ্কের
রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া ঠিক রাখার জন্য বড়দের ক্ষেত্রে কালোজিরা যেমন
গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কালোজিরা
অনেক গুরুত্বপূর্ণ। শিশুকে যদি প্রতিদিন এক চামচ কালোজিরা ওই এক চামচ মধু
মিশিয়ে খাওয়ায় তাহলে শিশুর দৈহিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে।
পিঠে ব্যথা নিরাময়ঃ প্রতিদিন সকালে যদি কেউ খালি পেটে কালো জিরা
খেয়ে থাকে তাহলে তার মেরুদন্ড এবং সাইনাসের ব্যথা দূর হয়ে যাবে।
মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম রয়েছে। মধু ও কালোজিরা আমাদের শরীরের জন্য
খুবই উপকারী উপাদান। এগুলো অত্যাধিক উপকারী হওয়া সত্বেও এগুলো নিয়ম করে
খাওয়া উচিত মাত্রা অতিরিক্ত খেলে আবার অনেক সময় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে
পারে। আসুন মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম দেখে নিয়মগুলো জেনে নেওয়া
যাক।
মধু ও কালোজিরা একসাথে খাওয়ার উপকারিতা
মধু ও কালোজিরা একসাথে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। যে ধরনের উপকার পাওয়া
যায় সেগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো।
-
কালোজিরা ও মধু একসাথে গ্রহণ করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বহু গুণে বৃদ্ধি
পায়।
-
এ দুটি উপাদান একসাথে গ্রহণ করলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায় এবং কোলেস্টেরল এবং
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
-
এই উপাদান গুলোর মিশ্রণ শরীরকে সজীব ও ভালো রাখতে সাহায্য করে থাকে।
-
মধু ও কালোজিরা একসাথে মিশ খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় এবং চুল মজবুত
হয়।
মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
-
প্রথমে এক চামচ মধু নিতে হবে এরপর কালোজিরার গুড়া এবং কুচানো রসুন মিশিয়ে
নিতে হবে তারপর তা খালি পেটে খেতে হবে।
-
কালোজিরার তেল রসুনের তেল এবং মধু একসাথে মিশিয়ে খেলে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া
যায়।
- মধু এবং কালোজিরা দিয়ে চা বানিয়ে পান করতে পারেন। এটিও আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী।
-
১ চা চামচ কালোজিরা তেলের সাথে এক চা চামচ মধু যোগ করে দিনে তিনবার করে দুই
সপ্তাহ থেকে তিন সপ্তাহ যদি খাওয়া যায় তাহলে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে
শরীরের জন্য।
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম হাদিস
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম হাদিস আছে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি কালোজিরা খেতেন এবং তার উম্মতদেরকে
কালোজিরা খাওয়ার ব্যাপারে বলে গেছেন।আসুন তিনি কালোজিরা সম্পর্কে যে হাদিসগুলো
বর্ণনা করে গেছেন তা কোনো রকম পরিবর্তন পরিবর্ধন ছাড়াই আপনাদের নিকট তুলে
ধরি।
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ(সঃ) বলেছেনঃ ''তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে, কেননা
এতে একমাত্র মৃত্যু ব্যতীত সর্ব রোগের মুক্তি রয়েছে''।
হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত-তুমি যদি সকালে এক চামচ কালোজিরা ও এক
চামচ পানি মিশিয়ে খাও, তাহলে তুমি সেদিন সারাদিন কোন রোগে আক্রান্ত হবে
না। ইবনে মাজাহ, হাদিস নং-৩৪৭১
কালোজিরা খাওয়ার সঠিক নিয়ম
কালোজিরা খাওয়ার সঠিক নিয়ম আছে। ওপরেও হাদিসের আলোকে খুব স্পষ্টভাবে কালোজিরা
খাওয়ার ব্যাপারে অনেক হাদিস রয়েছে এটি বোঝা গেল। কোন ব্যক্তি যদি কালোজিরা সঠিক
নিয়মে খেয়ে থাকে তাহলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং সুস্থ থাকে
আসুন কালোজিরার খাওয়ার সঠিক নিয়ম জেনে নি।
হযরত আনাস (রা:)বর্ণিত, নবী করিম হযরত মুহাম্মদ (স:)বলেছেন, যখন তোমাদের রোগ অনেক
বেশি হয় বা কষ্ট দেয় তাহলে সামান্য পরিমাণ কালোজিরার সাথে পানীয় মধু সেবন
করবে। রাতে ঘুমানোর আগে এক চামচ কালোজিরা বা কালোজিরা তেল মধুর সাথে মিশিয়ে
খাওয়ার কথা বলা হয়েছে। এতে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা সেরে যায়।
কালোজিরা সকালে খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। আবার রাতে খেলেও অনেক ভালো উপকার
পাওয়া যায় কালোজিরার সাথে মধু মিশিয়ে খেলে খুব বেশি উপকার মিলে। দৈহিক ও
মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে মধুর সাথে কালোজিরা খেলে খুব ভালো উপকার পাওয়া যায়।
আরো জানতে
এখানে ক্লিক
করুন
শেষ কথাঃ কালোজিরা খেলে কি হয়
প্রিয় পাঠক সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আশা করি কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ও
অপকারিতা এবং আপনারা ভালোভাবে পেরেছেন এবং আমি বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। কালোজিরা মহা
ঔষধ যার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নিজে খেতেন এবং অন্যদেরকে খাওয়ার
ব্যাপারে গেছেন। তবে খাবার ক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়ম কানুন মেনে খেতে হবে।
আপনাদের যদি উক্ত আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাদের বন্ধু বান্ধব
পরিচিতদের মাঝে আর্টিকেলটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনারা যদি এইরকম আরো নতুন
নতুন আর্টিকেল পেতে চান আমাদের ওয়েবসাইট টি ফলো করতে থাকুন আজকের মত এখানে শেষ
করছি। আসসালামু আলাইকুম।
ড্রিমস ব্লগারেরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url