মাদকাসক্তি থেকে মুক্তির উপায় - মাদকাসক্তি কি

চিয়া সিড খেলে কি হয়মাদকাসক্তি থেকে মুক্তির উপায়, মাদকাসক্তি কি? মাদকাসক্ত সম্পর্কে ইসলাম কি বলে? এই সকল বিষয় সহ আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আমাদের এই পোস্টটিতে তথ্যবহুল আলোচনা করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। মাদকাসক্তি ইসলামের সম্পূর্ণ ভাবে নিষিদ্ধ বা হারাম।
মাদকাসক্তি-থেকে-মুক্তির-উপায়
মাদকাসক্তি ইংরেজিতে যাকে drug addiction বলা হয়। মাদকাসক্তি আমাদের সমাজে খুবই ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। যার ফলে সমাজে চুরি, ডাকাতি, খুন, ধর্ষণ সহ আরো বিভিন্ন অপরাধে মানুষ জড়িয়ে পড়ছে। মাদকাসক্তি থেকে বাঁচতে করণীয় কি আর এটাকে কিভাবে প্রতিরোধ করব তা নিয়ে মূলত আমাদের আলোচনা।

পেজ সূচিপত্রঃ মাদকাসক্তি থেকে মুক্তির উপায়

মাদকাসক্তি থেকে মুক্তির উপায় 

মাদকাসক্তি থেকে মুক্তির উপায় গুলো কি হতে পারে আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না। মাদকাসক্তি থেকে মুক্তি লাভের জন্য ইসলামে এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসার কথা উল্লেখ করা হয়েছে যেগুলো ফলো করলে শুধু মাদকাসক্ত ব্যক্তিই নয় বরং একটা গোটা সমাজ বা দেশের মাদকাসক্তদের রক্ষা করা সম্ভব। মাদকাসক্তি থেকে মুক্তি পেতে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে তা হলো মাদকাসক্তির বাজারজাত প্রক্রিয়াকে বন্ধ করা এবং যারা মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।
আমরা ঢাকা শহরে গেলে দেখতে পায় অনেক মাদকাসক্তি ও মানসিক রোগীর হাসপাতাল রয়েছে। সেখানে যারা মাদকাসক্ত তরুণ তরুণী তাদেরকেও চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে একটি জিনিস আমাদের মনে রাখতে হবে আপনি যদি তাদের মধ্যে দ্বীনদারিতা প্রবেশ না করাতে পারেন তাহলে কিন্তু সেই জেনারেশন টাকে মুক্ত করা সম্ভব হবে না। তাই আমাদের উচিত হবে তাদেরকে ইসলামিক মোটিভেশনাল এর মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ করা।

আসক্তি থেকে তরুণদেরকে মুক্তি পেতে আমরা কি করছি সে বিষয়টির দিকে আগে নজর রাখতে হবে। কেননা শুধুমাত্র সাইকো থেরাপি বা ওষুধের মাধ্যমে তরুণ তরুণীদের মাদকাসক্তি থেকে দূরে সরানো সম্ভব নয়। এগুলোর মাধ্যমে হয়তো কিছুটা ফলাফল পাওয়া যেতে পারে তবে পুরোপুরি নিষ্কাশন করা একদম অসম্ভব। মাদকাসক্তি থেকে মুক্তি পেতে মুসলিম ছেলে মেয়েদের আরও যে বিষয়গুলো করতে হবে তা হল নিয়মিত সালাত আদায় করা কুরআন তেলাওয়াত করা।

এগুলো কিন্তু মাদক থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এক ধরনের থেরাপি। কারণ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন নিশ্চয়ই সালাত সকল খারাপ ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে। তাই মুসলিম ছেলেমেয়েদের মাদক থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করতে হবে। তারপরে তাকে ইসলামিক কাউন্সেলিং করতে হবে দ্বীনদারিতা নিয়ে আসতে হবে। তাহলেই কেবলমাত্র মাদকাসক্তি থেকে মুক্ত হতে পারবেন।

মাদকাসক্তি কি 

মাদকাসক্তি কি? মাদকাসক্তি হলো মাদক সেবনের ফলে শরীর, মন ও মস্তিষ্কের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন ঘটা। মাদক এমন একটা জিনিস যা একবার গ্রহণের ফলে পরবর্তীতে আবার গ্রহণ করার আগ্রহ বা কৌতূহল জাগায়। মাদকের দ্রব্যগুলো তৈরি করার পাশাপাশি তা গ্রহণ করার পরিমাণ দ্রুত বাড়তে থাকে। মূলত এই প্রক্রিয়াকে মাদকাসক্তি বলা হয় আর যে মাদক গ্রহণ করে তাকে মাদকাসক্ত বলা হয়। বাংলাদেশে তরুণ সমাজে মাদকাসক্তি ভয়ংকর রূপ ধারণ করেছে।

আমাদের সমাজে যে মাদকগুলো গ্রহণ করা হয় তা মূলত হিরোইন, কোকেন, আফিম, ইয়াবা, গাঁজা ফেনসিডিল মদ বিয়ার ইত্যাদি। আপনি কি জানেন মানুষ কেন মাদক গ্রহণ করে? যখন কোন ব্যক্তি মাদক সেবন করে, সেবন করার পরপরই সে ব্যক্তির মস্তিষ্কের কিছু কিছু জায়গাতে খুব দ্রুত এবং বেশি পরিমাণে ডোপামিন নামক নিউরোট্রান্সমিটার বৃদ্ধি পায় যা ব্যাক্তির যা একজন ব্যক্তিকে আনন্দ দেয় এবং পরবর্তীতে তা গ্রহণ করার জন্য উৎসাহ জাগায়।

তবে একটা সময় প্রকৃতপক্ষে দেখা যায় যে মাদকাসক্তি ব্যক্তি আনন্দের জন্য আর মাদক সেবন নিচ্ছে না। মাদক নেওয়ার কারণ মূলত সে আসক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে মাদক নিচ্ছে। এটা তার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে একটা সময় আসে তখন সে চাইলেও মাদকাসক্তি থেকে আর বের হতে পারবে না। দীর্ঘদিন মাদক গ্রহণের ফলে মাদক সেবনকারী ব্যক্তির ডোপামিন নষ্ট হয়ে যায় যার ফলে সে নিজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে।

মাদকাসক্তির অন্যতম কারণ কি 

মাদকাসক্তির অন্যতম কারণ কি তা সম্পর্কে হয়তো অনেকেই অবগত নয়। মাদকাসক্তির অন্যতম কারণ মূলত মাদকাসক্ত সঙ্গীদের সাথে মেলামেশা। মাদকাসক্ত সঙ্গীদের সাথে মেলামেশার মধ্য দিয়েই প্রধানত মাদকাসক্তির প্রভাব ঘটে। মাদকাসক্তির ক্ষতিকর দিকগুলো না জেনেই শুধুমাত্র সাময়িক উত্তেজনাবশত বন্ধুদের প্ররোচনায় কিশোর-কিশোরীরা মাদক সেবন করে থাকে। যা পরে তাদের মরণ নেশায় পরিণত হয়। পরবর্তীতে চাইলেও তারা সেখান থেকে মুক্ত হতে পারে না।
কিশোর মন স্বভাবতই কৌতুহল প্রবল হলে শুধুমাত্র কৌতূহল বসত অনেক কিশোর কিশোরী মাদক গ্রহণ করা শুরু করে। মাদকাসক্তি হয়ে পড়ার আরো একটি অন্যতম কারণ হলো পারিবারিক অশান্তি। পারিবারিক অশান্তি ও ঝগড়া বিবাদ বা পিতামাতার স্নেহ ও মনোযোগ থেকে বঞ্চিত হয়ে অনেকেই মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে। মাদকাসক্তির আরো কিছু অন্যতম কারণ রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি নিচে দেওয়া হল।

মাদকাসক্তির কারণ হতাশা

বেকারত্ব, নিঃসঙ্গতা, প্রিয়জনের মৃত্যু বা প্রেমে ব্যর্থতা ইত্যাদি কারণে মনে হতাশা সৃষ্টি হলে এই হতাশা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বন্ধুবান্ধবের পরামর্শে তাদের দেখে অনেকে মাদক গ্রহণ করা শুরু করে থাকে। এক পর্যায়ে সে এতটাই মাদক আসক্ত হয়ে পড়ে যে একটা সময় মৃত্যু ঝুঁকিতেও পড়ে যায়। কারণ কোন কিশোর কিশোরী মাদক গ্রহণ করা শুরু করলে সেখান থেকে বেরিয়ে আসা তার পক্ষে প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাই বলা যায় হতাশাও মাদকাসক্তির একটি অন্যতম কারণ।

মাদকাসক্তির কারণ অপসংস্কৃতিক প্রভাব

চলচ্চিত্র টিভি চ্যানেল ইন্টারনেট প্রভৃতির মাধ্যমে আজকাল এক দেশের সংস্কৃতি অন্য দেশের সংস্কৃতি ও জীবনকে প্রভাবিত করে। ফলে দুই সমাজের মধ্যে পড়ে যুব সমাজের একটি অংশ বা একটি মহল বিভ্রান্ত বা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে মাদকাসক্তির সাথে জড়িয়ে পড়ছে। মাদক গ্রহণের ফলে মাদক সেবীদের শরীরে বিভিন্ন শারীরিক ক্ষতি হয় যেমন হৃদরোগ, যক্ষা, ক্যান্সার, ও শ্বাসকষ্ট জনিত মরণব্যাধি রোগ সৃষ্টি হয়।

মাদকাসক্তির সামাজিক প্রভাব 

মাদকাসক্তির সামাজিক প্রভাব গুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো। মাদকাসক্ত ব্যক্তিরা সমাজের জন্য একটি ব্যাধি কেননা তাদের ফলে সমাজে চুরি - ডাকাতি খুন ধর্ষণ দাঙ্গা - হাঙ্গামা সহ আরো নানান ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে। তারা মাদক গ্রহণ করার ফলে তাদের মস্তিষ্ক বিকৃত যায়। ফলে কোনটা সঠিক কোনটা বেঠিক তা বোঝার সক্ষমতা থাকে না। এদের ফলে সমাজের মানুষেরা অশান্তিতে ভোগে। শুধু সমাজই নয় মাদকাসক্তি ব্যক্তির ফলে পরিবারেও তার ওপর প্রভাব পড়ে।
মাদকাসক্তির-সামাজিক-প্রভাব

পরিবারে মাদকাসক্তির প্রভাব

মাদক একটি পরিবারের সুখ শান্তিকে নষ্ট করে দেয়। মাদকাসক্ত ব্যক্তির ফলে তার পরিবারে ঝগড়া ঝামেলা অশান্তি লেগেই থাকে। প্রতিবেশীর কাছে সেই পরিবারের কোন মর্যাদা থাকেনা তাদেরকে সমাজের মানুষ পছন্দ করে না। মাদকাসক্ত ব্যক্তির টাকা যোগদান দিতে গিয়ে পরিবারে দারিদ্রতা দেখা যায়। পরিবারটি কোন এক সময়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ে। যে দেশে মাদকদ্রব্য পাওয়া যায় সে দেশেই চুরি ডাকাতি ছিনতাই গুম খুন ধর্ষণ এগুলো বেশি ঘটে থাকে।

ইসলামে মদ পান হারাম কেন 

ইসলামে মদ পান হারাম কেন তা হয়তো অনেকেই জানেন না। তারা অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন কেন আল্লাহ তাআলা ইসলামের মদ খাওয়া কে হারাম করেছেন। কারণ মদ এমন একটি মাদক যা গ্রহণ করার ফলে মানুষ তিনটা পাপের সাথে জড়িত হয়ে যায়। মদ গ্রহণ করার ফলে মানুষ তার নিজের আয়ত্তে থাকে না। ফলে সে খুন, ব্যভিচার, ও আল্লাহর সাথে নাফরমানি করে। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন,

হে মুমিনগণ মদ, জুয়া, মূর্তি এবং ভাগ্য নির্ধারণকারি সরইয়া শয়তানের অপবিত্র কাজ অতএব এগুলো থেকে তোমরা দূরে থাকো যাতে তোমরা সফলকাম হও। { সূরা মায়েদাঃ আয়াত ৯০}
আল্লাহ তায়ালা আরেক জায়গাতে ইরশাদ করেন, তারা তোমাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে।  বল এগুলোর মধ্যে রয়েছে মহাপাপ মানুষের জন্য রয়েছে কিছু উপকার কিন্তু এগুলোর পাপ তাদের উপকারের চাইতে অনেক বড়। { সূরা আল বাকারঃ আয়াত নাম্বার ২১৯ }

মদ সম্পর্কে হাদিস কি বলে 

মত সম্পর্কে হাদিস কি বলে তা জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই কিছু সহিহ হাদিস পড়তে হবে। নিচে কিছু সহি হাদিস তুলে ধরা হলো যা পড়ার মাধ্যমে আপনি সহজে বুঝতে পারবেন হাদিসের ভাষাতে মদ সম্পর্কে কি বলা হয়েছে তো কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন,

মদ পানকারী ব্যক্তি যতক্ষণ না আল্লাহর কাছে তওবা করে, তার পাঁচ প্রকার শাস্তি অপেক্ষা করছে। পাঁচটি বিষয়ের প্রথম টি হল একে নিষিদ্ধ করা হবে, শয়তান তার ওপর প্রভাব ফেলবে, তার জীবনে দুর্ভোগ নেমে আসবে, তার পুণ্য মুছে যাবে এবং তার বিরুদ্ধে আল্লাহ অভিশাপ করবে। অপর এক হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মদ সমস্ত পাপের মা। যে ব্যক্তি মদ পান করবে সে তার ঈমানের মধ্যে কিছু হারিয়ে ফেলবে যতক্ষণ না সে তা ত্যাগ করবে।

মদ পানের শাস্তি 

মদ পানের শাস্তি সম্পর্কে বেশ কিছু হাদিস রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মদ খাওয়া শরীরের মধ্যে একটি অন্যতম বড় পাপ, যে ব্যক্তি মদ খাবে তাকে ৮০ টি কোপ মারা হবে। অপর একটি হাদিসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মদ পান কারীর নাম আল্লাহ তার তরফ থেকে ১ মাসের জন্য মুছিয়ে দেন যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তউবা করে।
মদ-পানের-শাস্তি
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি মদ খাবে তার মধ্যে পাপ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। হাদিস থেকে বোঝা যায় মদপানের শাস্তির ভয়াবহতা সম্পরকে। মদ খাওয়ার মাধ্যমে মানুষ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জরিয়ে। আল্লাহ আমাদের এগুলো ফেতনা থেকে বাঁচার তওফিক দান করুন।

প্রশ্ন ও উত্তরঃ মাদকাসক্তি থেকে মুক্তির উপায়

প্রশ্নঃ মাদকাসক্তি কি?
উত্তরঃ যা গ্রহণ করার ফলে মানুষ নিজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে তাকে মাদকাসক্তি বলা হয়।

প্রশ্নঃ কেন মানুষ মাদক গ্রহণ করে?
উত্তরঃ দুশ্চিন্তা ও হতাশার মধ্যে পড়ে।

প্রশ্নঃ মাদকাসক্তির অন্যতম কারণ কোনটি?
উত্তরঃ মাদকাসক্ত সঙ্গীদের সাথে মেলামেশা।

প্রশ্নঃ মাদকাসক্তির ভয়ংকর পরিনিতি কি?
উত্তরঃ মৃত্যু।

প্রশ্নঃ মাদকাসক্তি থেকে বাঁচার উপায় কি?
উত্তরঃ ধর্মীয় মূল্যবোধ।

শেষ মন্তবঃ মাদকাসক্তি থেকে মুক্তির উপায়

মাদকাসক্তি থেকে মুক্তির উপায় কি সেই সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তারপরও আমাদের অজান্তে পোস্টটির মধ্যে কোথাও যদি ভুল দেখতে পান তাহলে বিষয়টি আমাদেরকে অবগত করবেন। আমার পরবর্তীতে তা সংশোধন করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই তা বন্ধুবান্ধব পরিবার এর কাছে বেশি বেশি শেয়ার করবেন।

প্রিয় পাঠক এরকম আরও তথ্যবহুল পোস্ট পড়ার জন্য আমাদের এই ওয়েবসাইটটিকে নিয়মিত ভিজিট করুন। আর আপনার কোন বিষয়ে যদি জানার আগ্রহ থাকে তাহলে তা আমাদেরকে অবশ্যই জানান আমরা সেই বিষয়টি নিয়ে পোস্ট লেখার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ। পোস্টটি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকলে পোস্টের নিচে একটি মন্তব্য করুন কারণ হতে পারে আপনার একটি মন্তব্য আমাদের কাছে অনুপ্রেরণা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • 37754 khadiza
    37754 khadiza ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ এ ৮:৪২ AM

    Onek sundor

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমস ব্লগারেরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url