অনলাইনে ইনকাম করার উপায় - পেমেন্ট বিকাশে

ফেসবুক থেকে ইনকাম করার উপায়অনলাইনে ইনকাম করার উপায় গুলো কি কি তা নিয়ে আমাদের এই পোস্টে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। আজকে আমি আপনাদের কাছে অনলাইনে ইনকাম করার এমন কিছু টিপস এবং ট্রিক্স নিয়ে কথা বলবো যেগুলো ফলো করলে আপনি খুব সহজে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন।
অনলাইন-থেকে-ইনকাম-করার-সহজ-পদ্ধতি
অনলাইন থেকে যে কত ভাবে ইনকাম করা যায় তা কিন্তু আমাদের সমাজের বেশিরভাগ মানুষই জানে না। তাই আজকে আমি আপনাদের কাছে অনলাইন থেকে ইনকাম করার যে পদ্ধতি গুলো শেয়ার করব সে পদ্ধতি গুলো আপনি অনুসরণ করলে সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

পেজ সূচিপত্রঃ অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

অনলাইনে ইনকাম করার উপায় 

অনলাইনে ইনকাম করার উপায় গুলো কি তা নিয়ে আজকে আমাদের এই বিস্তারিত পোস্ট। আজকে আমি আপনাদেরকে যে প্রসেসটি শিখাবো সে প্রসেস অনুযায়ী যদি কাজ করেন তাহলে আপনি খুব সহজেই ঘরে বেশি মাসে পঞ্চাশ হাজার থেকে আশি হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আমাদের এই পোস্টে অনলাইন থেকে ইনকাম করার চারটি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব।
কনটেন্ট ক্রিয়েশনঃ কনটেন্ট ক্রিয়েশন এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে কন্টেন্ট ক্রিয়েশন খুবই জনপ্রিয় একটি প্লাটফর্ম। আপনি যদি একজন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হন তাহলে কোন একটি ক্যাটাগরির উপর কনটেন্ট বানিয়ে সেগুলোকে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করে খুব সহজেই সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ব্লগিং ওয়েবসাইটঃ দুই নাম্বারে রয়েছে ব্লগিং ওয়েবসাইট। আপনি চাইলে ব্লগিং থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এখন বিষয়টা হলো অনেকে হয়তো জানে না ব্লগিং কি? আপনারা যখন কোন কিছু ইন্টারনেটে সার্চ করেন তখন দেখবেন আপনাদের সামনে অনেকগুলো ওয়েবসাইট চলে এসেছে। কোন ওয়েবসাইটে যাওয়ার পর আপনারা দেখবেন আপনাদের সামনে আর্টিকেল চলে এসেছে। 

তারপরে দেখবেন আর্টিকেল পড়তে পড়তে মাঝেমধ্যে কিছু অ্যাড দেখাচ্ছে আপনি যে অ্যাড গুলো দেখবেন সেই অ্যাড গুলো থেকে কিন্তু তারা টাকা ইনকাম করছে। তাদের মতো আপনিও যদি ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে কি করতে হবে চলুন জেনে নেয়া যাক। প্রথমে আপনাকে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। সে ওয়েবসাইটটিকে মোটামুটি পপুলার করার পর আপনাকে এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে।

তারপর যদি আপনি এডসেন্সের অ্যাপ্রুভাল টা পেয়ে যান তাহলে কিন্তু এডসেন্স আপনার ওয়েবসাইটে অ্যাড শো করাবে আর সেখান থেকে আপনার টাকা ইনকাম হবে। আমার জানামতে  বাংলাদেশে এখন অনেক তরুণ তরুণী রয়েছে যারা এভাবে ওয়েবসাইট তৈরি করে খুব সহজে ঘরে বসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে। এই কাজটি করার জন্য আপনার ল্যাপটপ বা পিসি থাকলে করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ তিন নাম্বারে যে বিষয়টি নিয়ে কথা বলব তা কিন্তু খুবই ইন্টারেস্টিং। কারণ আপনার হাতে কোন প্রোডাক্ট নেই আপনার কোন স্টোর নেই আপনার কোন অ্যাপস নেই আপনার কোন প্রকার ওয়েবসাইট নেই। তারপরও কিন্তু আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন অনলাইন থেকে এটাকেই বলা হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এটা সম্পর্কে আপনাদের অনেকেরই ধারণা থাকতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে আয়


ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে আয় কিভাবে করবেন? আপনাদের হয়তো অনেকেরই ধারণা নেই ফ্রিল্যান্সিং জিনিসটা আসলে কি? চিন্তার কোনো কারণ নেই এ পোষ্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে বুঝতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং জিনিসটা কি। মনে করুন আপনার কোন একটা বিশেষ কাজে দক্ষতা বা যোগ্যতা রয়েছে তো সেই কাজটা কোন একটা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ক্লাইন্ট এর কাছে থেকে নিলেন।

কাজ নেয়ার পরে আপনি ঘরে বসেই অনলাইন এর মাধ্যমে কাজ কমপ্লিট করলেন এবং ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার ক্লাইন্টকে কাজটি জমা দিলেন এবং টাকা নিলেন এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াকে সাধারণত ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্ত পেশা বলা হয়। বাংলাদেশে অনেক তরুণ তরুণী রয়েছে যারা ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে আপনিও চাইলে তাদের অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু ক্যাটাগরি পছন্দ করতে হবে এবং তার ওপর স্কিল বা দক্ষতা অর্জন করতে হবে। দক্ষতা অর্জন করার পর আপনাকে কাজ পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সাহায্য নিতে হবে। যেমন ফাইবার রয়েছে আপওয়ার্ক রয়েছে গুরু রয়েছে ফ্রিল্যান্সার রয়েছে। এ ধরনের ওয়েবসাইট থেকে আপনাকে কাজ নিতে হবে এবং পেমেন্ট টাও তার মাধ্যমে নিতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং জগতে জনপ্রিয় ক্যাটাগরি রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি দক্ষতা অর্জন করে খুব সহজে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখন প্রশ্ন হল কোন ক্যাটাগরি গুলো খুব জনপ্রিয় চলুন জেনে না যাক। ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে জনপ্রিয় ক্যাটাগরি হলো ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, আর্টিকেল রাইটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি অনলাইন ইনকাম করার সহজ পদ্ধতি গুলোর মধ্যে এগুলো অনেক জনপ্রিয়।

ফ্রিল্যান্সিং এর ডলার কিভাবে বিকাশে আনবেন

ফ্রিল্যান্সিং এর ডলার কিভাবে বিকাশে আনবেন? আমরা যারা ফ্রিল্যান্সিং করি তাদের সবচাইতে যে বড় সমস্যাটি থাকে তা হলো কাজ শেষ হওয়ার পর কিভাবে পেমেন্ট গুলো বাংলাদেশে আনব। যদিও আমরা অনেকেই পেপাল, মানিগ্রাম, ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন বা পেওনার এর মত মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু তারপরও আমরা সবাই ট্রানজাকশন ফি ডলার রেট ইনস্ট্যান্ট ডেলিভারি চার্জ সহ আর নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়।

যেহেতু পেপাল এর সার্ভিস আমাদের বাংলাদেশে অ্যাভেলেবল না সেহেতু আমাদের দেশের বাইরে যে আত্মীয় - স্বজন রয়েছে তাদের মাধ্যমে আমরা পেপাল একাউন্ট করে থাকি এবং নানা সময় নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়। তাই আজকে আমি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর ডলার দেশে আনবেন তার সম্পূর্ণ গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করব। যে গাইডলাইন মেনে চললে আপনার কোথাও ট্রানজেকশন ফি এবং ইনস্ট্যান্ট ডেলিভারি চার্জ লাগবে না।

তো কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর ডলার বিকাশে আনবেন তা নিয়ে আজকের এই আলোচনা। বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে বিকাশ অ্যাপটি ইন্সটল করে নিতে হবে। ইন্সটল করার পর বিকাশ অ্যাপে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। বিকাশ অ্যাপ অ্যাকাউন্ট তৈরি করা খুবই সহজ। একাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনার ন্যাশনাল কার্ডের প্রয়োজন হবে। তা দিয়েই আপনি সহজে একাউন্ট খুলে ফেলতে পারবেন।

বিকাশ অ্যাপের মধ্যে ঢোকার "আরো" লেখাটি দেখতে পাবেন। এই অপশনে ক্লিক করার পর আপনি বেশ কিছু অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে রেমিটেন্স নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন রেমিটেন্স অপশনে ক্লিক করার পর পেওনিয়ার নামক একটি অপশন দেখতে পাবেন তারপরে পেওনিয়ার অপশনে ক্লিক করুন। তারপরে আপনি পেওনিয়ার একাউন্ট লিংক নামক একটি অপশন পাবেন সেই অপশনে ক্লিক করুন।

তারপরে আপনাদের সামনে পেওনিয়ার এর লগইন অপশন আসবে সেখানে আপনার একাউন্টটি যোগ করুন। তারপর কোড ভেরিফিকেশন এর মাধ্যমে পেওনিয়ার একাউন্টের সাথে আপনার বিকাশ একাউন্ট কানেক্ট হয়ে যাবে। তারপরে সেখান থেকে আপনি খুব সহজে ডলারকে টাকাতে পরিবর্তন করে বিকাশ একাউন্টে ট্রান্সফার করতে পারবেন।

ব্লগিং কন্টেন্ট তৈরি করে অনলাইনে আয়

ব্লগিং কন্টেন তৈরি করে অনলাইনে আয় করা এখন অনেকটাই সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট থাকে সে ওয়েবসাইটে কনটেন্ট লেখা লিখির মাধ্যমে আপনি খুব সহজে টাকা আয় করতে পারবেন। ব্লগিং কন্টেন্ট লেখালেখির মাধ্যমে সাধারণত কয়েকভাবে ইনকাম হয়ে থাকে। আপনি আপনার ওয়েবসাইট কে গুগল এডসেন্সে মনিটাইজ করিয়ে ইনকাম করতে পারবেন যখন আপনি অ্যাড দেখাতে পারবেন।

যখন আপনি কোন বিষয়ে ব্লগিং করবেন আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লগ পোস্টে বা বিভিন্ন আর্টিকেল পোস্ট করবেন তখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে এডসেন্সের অ্যাডভার্টাইজিং পলিসি মেনে  মনিটাইজ করে তারপর সেখানে আপনার যখন ভিজিটর আসা শুরু করবে তখন তাদেরকে অ্যাড দেখানোর মাধ্যমে আপনাকে টাকা দেওয়া হবে এবং এটি বিশ্বের জনপ্রিয় মাধ্যম অ্যাড দেখিয়ে ব্লগিংয়ে টাকা ইনকাম করা।

তাছাড়াও আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইটে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি আশা করি আপনারা সকলেই জানেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটের প্রোডাক্ট গুলোর অ্যাফিলিয়েট লিংক কপি করে যদি আপনার ওয়েবসাইটের যেকোনো সাজেশন প্রোডাক্ট হিসেবে দিয়ে দেন এবং সেই লিংকে ক্লিক করে প্রোডাক্টটি যদি কেউ কিনে তাহলে সেখান থেকে আপনি কমিশন পাবেন।

ব্লগিং ওয়েবসাইট থেকে আপনি সরাসরি প্রোডাক্ট বিক্রি করেও ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি নিজস্ব কোন পণ্য থেকে থাকে অথবা থার্ড পার্টি থেকে আমদানি করা কোন পণ্য যদি বিক্রি করতে চান তাহলে এর মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে পেমেন্ট সিস্টেমও সেখানে অ্যাড করতে পারেন। এছাড়াও আপনি ব্লগিং ওয়েবসাইটে সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। 

সাবস্ক্রিপশন এর সাথে হয়তো আমরা অনেকেরই পরিচয় নেই সাবস্ক্রিপশন হচ্ছে মনে করুন আমরা বাংলাদেশে কিন্তু অনেকে পত্রিকা পড়ি তাই না যেমন প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, ইত্তেফাক ইত্যাদি এই পত্রিকা গুলোর বিভিন্ন সাবস্ক্রিপশন পেমেন্ট থাকে। কিছু কিছু সাইট আছে যেগুলোতে আপনি আর্টিকেল পড়তে চাইলে সে ওয়েবসাইটে লগইন করার পর আর্টিকেল পড়তে পারবেন।

এই লগইন একাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনাকে পেমেন্ট করতে হবে বা সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। ঠিক একইভাবে আপনিও চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে এরকম প্রিমিয়াম কোয়ালিটির আর্টিকেল লিখতে পারেন যেগুলো পড়ার জন্য মানুষ প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট করার পর আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে বা আপনার থেকে সাবস্ক্রিপশন কিনে নেবে। আশা করি আলোচনার মাধ্যমে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ব্লগিং কন্টেন থেকে ইনকাম করা যায়।

কিভাবে ব্লগ মনিটাইজ করবেন এবং বিকাশে পেমেন্ট পাবেন

কিভাবে ব্লগ মনিটাইজ করবেন এবং বিকাশে পেমেন্ট পাবেন তা সম্পর্কে আপনাদের কাছে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। ব্লগ ওয়েবসাইটে মনিটাইজ পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু গুগল এডসেন্সের নিয়ম-নীতি অনুসরণ করতে হবে। আপনি যদি সঠিকভাবে গুগল এডসেন্সের নিয়ম নীতি মেনে মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য আবেদন করেন তাহলে খুব সহজেই মনিটাইজ পেয়ে যাবেন।

ওয়েবসাইটে মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে আর্টিকেল কনটেন্ট লিখতে হবে। আপনি যদি এডসেন্সের নিয়ম নীতি ভঙ্গ করে আর্টিকেল লিখেন তাহলে আপনার এডসেন্স মনিটাইজ এপ্রুভাল হবে না। অ্যাড সেন্সের কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম নীতি রয়েছে যেগুলো আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হবে। আপনাকে লেখার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে আপনার আর্টিকেলটি যেন কপিরাইট না হয়।

এখন অনেকের মনে প্রশ্ন হলো কপিরাইট কি? কপিরাইট মূলত সেই বিষয়টিকে বোঝায় যা কোন ওয়েবসাইটের কনটেন্ট এর হুবহু লেখা অনুকরণ করে নিজের ওয়েবসাইটে পোস্ট করা মূলত এরকম পোস্ট কে কপিরাইট পোস্ট বলা হয়। তারপর আপনাকে যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে আপনার কনটেন্টি যেন সম্পূর্ণ ইউনিক হয়। কনটেন্ট এর মধ্যে লেখার স্পষ্টতা থাকতে হবে এবং বানান ভুল রাখা যাবে না।

তারপর আরো একটি যে বিষয় খেয়াল রাখতে হবে তা হলো আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট গুলো যেন ইউজার ফ্রেন্ডলি হয়। যদি ইউজার ফ্রেন্ডলি না হয় তাহলে ভিজিটরদের কাছে তা বিরক্তির কারণ মনে হতে পারে। তারপর আপনাকে যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে তা হলো আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড অনেক কম হতে হবে। লোডিং স্পিড যদি বেশি হয় তাহলে মনিটাইজ পাওয়ার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

আপনার ওয়েবসাইটে নিয়মিত কিছু অর্গানিক ট্রাফিক থাকতে হবে। কেননা অর্গানিক ট্রাফিক না থাকলে এডসেন্স মনিটাইজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। আপনার ওয়েবসাইটে যদি নিয়মিত ১০০ থেকে ১৫০ জন ভিজিটর আসে তাহলে আপনি মনটাইজ এর জন্য আবেদন করতে পারেন। এছাড়াও এডসেন্সের আরো কিছু নিয়ম-নীতি রয়েছে যেগুলো মেনে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটে কনটেন্ট লেখার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হবে।

ইউটিউব ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম

ইউটিউব ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করুন খুব সহজে। ইউটিউব ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করতে হলে প্রথমে আপনাকে একটি অ্যাপ ইন্সটল করতে হবে। অ্যাপটির নাম হল ওয়ার্কআপ জব অ্যাপটি ইন্সটল করার জন্য আপনাকে গুগল প্লে স্টোরে যেতে হবে। প্লে স্টোরে যাওয়ার পরে অ্যাপটি ডাউনলোড করবেন তারপর অ্যাপের মধ্যে ঢুকে থ্রি লাইন অপশন পাবেন। থ্রি লাইন অপশনে ঢোকার পর সেখানে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন।
ইউটিউব-ভিডিও-দেখে-টাকা-ইনকাম
সেখানে আপনি রেজিস্টার এবং লগইন নামক দুইটি অপশন দেখতে পাবেন আপনারা যারা নতুন তারা অবশ্যই রেজিস্টার অপশনে ক্লিক করবেন রেজিস্টার অপশনে ক্লিক করার পরে সেখানে আপনাকে একটা অ্যাকাউন্ট খুলতে বলা হবে আপনার খুব সহজে অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলতে পারবেন। অ্যাকাউন্ট খোলার পর লগইন করার জন্য আপনাকে ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিতে হবে তাই পাসওয়ার্ড মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

লগইন করার পর আপনাদের প্রথম কাজটি হবে অ্যাকাউন্ট কে সাজিয়ে নেওয়া। অ্যাকাউন্ট টিকে সাজানোর জন্য আপনারা প্রোফাইল অপশন এ ক্লিক করবেন। প্রোফাইল অপশন এ ক্লিক করার পর আপনারা চাইলে সেখানে ছবি এড করতে পারবেন সেখানে আপনার বিস্তারিত বায়োডাটা তুলে ধরবেন। 
অ্যাকাউন্ট সাজানো হয়ে গেলে আপনি জবে ঢোকার জন্য থ্রি লাইন অপশন ক্লিক করবেন।

থ্রি লাইন অপশনে ক্লিক করলে আপনারা ফাইন্ড জব নামক একটি অপশন পেয়ে যাবেন। আপনারা এখান থেকে যে কাজটি করবেন তার টাকা নগদ অথবা বিকাশের মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন। এই কাজগুলো করার জন্য আপনাকে আরেকটি কাজ করতে হবে সেটি হলো আপনার অ্যাকাউন্টটি কে ভেরিফাই করে নিতে হবে। ভেরিফাই করার জন্য আপনাকে থ্রি লাইন অপশন এ ক্লিক করতে হবে তাহলে আপনি ভেরিফাই করার অপশন পেয়ে যাবেন।

ইউটিউব ইনকাম বিকাশে উত্তোলন করার উপায়

ইউটিউব ইনকাম বিকাশে উত্তোলন করার উপায় সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নেই। বর্তমান সময়ে ইউটিউব কন্টেন্ট তৈরি করে শত শত মানুষ টাকা ইনকাম করছে। তাদের মধ্যে অনেক মানুষই জানে না সেই টাকা কিভাবে উত্তোলন করতে হয়। বিশেষ করে যারা নতুন তাদের ক্ষেত্রে ইউটিউব এর ইনকাম উত্তোলন করতে গিয়ে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়। এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন ইউটিউব থেকে ইনকাম করা টাকা আমি কিভাবে হাতে পাব বা উত্তোলন করব। আসলেই কি ইউটিউব থেকে ইনকাম করা টাকা উত্তোলন করা খুবই কঠিন? নাকি একদম সহজ? অবশ্যই আপনাদের মতামত পোষ্টের নিচে গিয়ে মন্তব্য করবেন। ইউটিউব এর টাকা উত্তোলন করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম যে কাজটি করতে হবে তা হলো গুগল এডসেন্সে আবেদন করার সময় আপনাকে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এড করতে হবে।

ইউটিউবে মনিটাইজেশন পাওয়ার পরে আপনার একাউন্টে ডলার ঢোকা শুরু করবে এবং সেটা যখন ১০ ডলার হবে তখন ইউটিউবে এর পক্ষ থেকে আপনাকে একটি চিঠি পাঠানো হবে পিন ভেরিফিকেশন করার জন্য। অবশ্যই মনে রাখবেন আপনার একাউন্টে বা এডসেন্সে যখন ১০ ডলার জমবে তখনই শুধুমাত্র আপনাকে এই ইমেইলটি পাঠানো হবে। সে চিঠিটা হাতে পাওয়ার পর তাদের যে গোপন নাম্বারটা আপনার এডসেন্সে বসাবেন তখনই আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই হয়ে যাবে।

তারপর ৯০ ডলার হওয়া পর্যন্ত আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। অর্থাৎ আগের ১০ ডলার এবং পরবর্তী ৯০ ডলার টোটাল যখন ১০০ ডলার হবে তখনই শুধুমাত্র আপনার একাউন্টে ডলার জমা হবে। আরেকটি বিষয় মনে রাখবেন সেটি হলো প্রতিমাসে যে ইনকামটি করবেন ধরুন আপনি যদি জানুয়ারি মাসের ১০ ডলার ইনকাম করেন তাহলে সেটি একাউন্টে জমা হবে ফেব্রুয়ারি মাসের ১১ তারিখ রাতে।

তখন যদি আপনার অ্যাকাউন্টে ১০০ ডলার এর বেশি হয় তাহলে সেটি ফেব্রুয়ারি মাসের ২১ তারিখে আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকাতে পরিণত হয়ে জমা হবে। তারপর আপনি খুব সহজেই ব্যাংক একাউন্ট থেকে বিকাশে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন। ইউটিউব থেকে ইনকামও অনলাইনে ইনকাম করার উপায় গুলোর মধ্যে একটি। আশা করি এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই ইউটিউব ইনকাম উত্তোলন করতে পারবেন।

টেলিগ্রাম এ কাজ করে সহজে অনলাইনে ইনকাম করুন

টেলিগ্রাম এ কাজ করার সহজ অনলাইনে ইনকাম করুন খুব সহজে। বর্তমান সময়ে এসে এখনো যারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেনি তাদের উদ্দেশ্যেই আজকে আমাদের এই পোস্ট। টেলিগ্রামে কাজ করে ইনকাম করতে হলে প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হলো প্রথমে আপনাকে টেলিগ্রাম অ্যাপ ইন্সটল করতে হবে। অ্যাপ ইন্সটল করা হয়ে গেলে অ্যাপসের মধ্যে প্রবেশ করলে আপনার সামনে দুইটি অপশন আসবে লগইন এবং রেজিস্টার নামক।

আপনার যদি টেলিগ্রাম একাউন্ট কখনো খোলা না থাকে তাহলে আপনি রেজিস্টার এ ক্লিক করে নতুন একাউন্ট খুলে ফেলুন। এখন খোলার পর টেলিগ্রামে প্রবেশ করুন। টেলিগ্রামে আপনি যে কাজগুলো করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন সেটা হলো টেলিগ্রাম চ্যানেল সাবস্ক্রিপশন করা টেলিগ্রাম বটে যোগ হওয়া টেলিগ্রাম একাউন্টের লাইক কমেন্ট করা এ কাজগুলো করে কিন্তু আপনি সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

কাজগুলো করতে পাঁচ থেকে দশ সেকেন্ড সময় লাগবে কাজগুলো কমপ্লিট করার পর আপনার একাউন্টে দুই থেকে তিন টাকা করে জমা হ হবে এভাবে চাইলে আপনি প্রতিদিন টেলিগ্রাম থেকে শত শত কাজ কমপ্লিট করে দিনে চারশো থেকে পাঁচশো টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। টেলিগ্রাম থেকে ইনকাম কৃত টাকা গুলো আপনি খুব সহজে বিকাশ বা নগদে উত্তোলন করতে পারবেন।

ক্রিপ্টো কারেন্সি ট্রেডিং করার মাধ্যমে অনলাইনে আয়

ক্রিপ্টো কারেন্সি ট্রেডিং করার মাধ্যমে অনলাইনে আয় করুন লক্ষ লক্ষ টাকা। আপনার হয়তো অনেকেই জানেন না ক্রিপ্টো কারেন্সি মানে কি? ক্রিপ্টো কারেন্সি হলো একটা ডিজিটাল মুদ্রা। যেমন আমরা টাকা ব্যবহার করি ঠিক একই ভাবে ক্রিপ্টো কারেন্সিও একই জিনিস শুধু পার্থক্য হল টাকা আমরা হাত দিয়ে ধরতে পারি আর ক্রিস্টো কারেন্সি টাকা আমরা হাত দিয়ে ধরতে পারি না।
ক্রিপ্টো-কারেন্সি-ট্রেডিং-করার-মাধ্যমে-অনলাইনে-আয়
আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন বা ক্রিপটো কারেন্সি আপনাকে টাকা দিয়ে কিনে নিতে হবে। স্ক্রিপ্টো কারেন্সি মূলত ব্লক চেন এর মত কাজ করে থাকে। ক্রিপ্টো কারেন্সির জন্ম হয়েছে ২০০৮ সালে। স্ক্রিপ্টো কারেন্সি ট্রেডিং করার মাধ্যমে মানুষ লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। ক্রিপ্ট কারেন্সি থেকে ইনকাম করতে হলে আপনাকে ট্রেডিং করতে হবে।

ক্রিপটো কারেন্সি ট্রেডিং এর কথা যখনই আমাদের মাথায় আসে তখনই কিন্তু সর্বপ্রথম বাইনান্সের কথা মনে পড়ে যায়। কারণ অনেকেরই মতে বাইনান্স হলো ক্রিপ্টো ট্রেডিং করার সবচাইতে বিশ্বস্ত সাইট। তো আপনি যদি ক্রিপটো কারেন্সি ট্রেডার হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার একটা বাইনান্স একাউন্ট খোলা থাকতে হবে। যাদের বাইনান্স একাউন্ট খোলা নেই তারা খুব দ্রুত একাউন্ট খুলে ফেলুন। ক্রিপ্টো কারেন্সি ট্রেডিং সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন।

অনলাইন টিউটরিং করে ইনকাম করার উপায়

অনলাইন টিউটরিং করে ইনকাম করার উপায় কি তা সম্পর্কে হয়তো অনেকেরই ধারণা নেই। চিন্তার কোন কারণ নেই আপনি একদম সঠিক জায়গাতে চলে এসেছেন। এই পোষ্টের একাংশ পড়ার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই জানতে পারবেন কিভাবে অনলাইন টিউটরিং করে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইন টিউটরিং করে ইনকাম ইনকাম করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে টিউটোরিং বিষয়টা কি জানতে হবে।

অনলাইন টিউটরিং বলতে আপনার কোন একটি দক্ষতা ঘরে বসে অনলাইন ক্লাসের মাধ্যমে অন্য কোন ব্যক্তিকে শেখানো সাধারণত এ বিষয়টিকেই অনলাইন টিউটরিং বলা হয়। অনলাইন টিউটরিং থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য অবশ্যই আপনাকে কোন বিষয়ের উপর স্কিল বা দক্ষতা অর্জন করতে হবে না হলে কিন্তু আপনি অনলাইন টিউটরিং করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন না।

বর্তমান সময়ে এখন অনেকেই অনলাইন টিউটরিং করে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করছে আপনি যদি তাদের অন্তর্ভুক্ত হতে চান তাহলে অবশ্যই কিছু জনপ্রিয় ক্যাটাগরি রয়েছে যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং গ্রাফিক্স ডিজাইন মার্কেটিং ইংলিশ ভাষা কোর্স অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট অ্যাড  এক্সপার্ট এগুলোর মধ্যে যেকোনো একটিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে তবেই আপনি অনলাইন টিউটরিং এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

প্রশ্ন ও সমাধানঃ অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

প্রশ্ন ১: অনলাইনে আয়ের সহজতম পদ্ধতি কী?
উত্তর: অনলাইনে আয়ের জন্য ফ্রিল্যান্সিং, ইউটিউব কনটেন্ট তৈরি এবং ফেসবুক পেজ মনিটাইজেশন সবচেয়ে সহজ পদ্ধতিগুলোর মধ্যে অন্যতম।

প্রশ্ন ২: ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য কী দরকার?
উত্তর: ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে একটি দক্ষতা (যেমন গ্রাফিক ডিজাইন বা কন্টেন্ট রাইটিং), একটি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে অ্যাকাউন্ট এবং ইন্টারনেট সংযোগ দরকার।

প্রশ্ন ৩: ড্রপশিপিং থেকে কীভাবে আয় করা যায়?
উত্তর: ড্রপশিপিংয়ে তৃতীয় পক্ষের পণ্য অনলাইনে বিক্রি করে ক্রেতার অর্ডারের ভিত্তিতে সরবরাহকারী থেকে প্রোডাক্ট পাঠানো হয়। আপনি এই প্রক্রিয়ায় মুনাফা অর্জন করেন।

প্রশ্ন ৪: কন্টেন্ট তৈরি করে কীভাবে অনলাইনে আয় করা যায়?
উত্তর: ইউটিউব, ফেসবুক বা টিকটকের জন্য কন্টেন্ট তৈরি করে বিজ্ঞাপন থেকে আয় করা যায়। স্পন্সরশিপ বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকেও আয় করা সম্ভব।

প্রশ্ন ৫: ব্লগিং করে কীভাবে ইনকাম করা যায়?
উত্তর: ব্লগিংয়ের মাধ্যমে Google AdSense বিজ্ঞাপন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এবং স্পন্সরড পোস্ট থেকে আয় করা যায়।

প্রশ্ন ৬: অনলাইনে পণ্য বিক্রি শুরু করার সহজ উপায় কী?
উত্তর: অনলাইনে পণ্য বিক্রি শুরু করতে ফেসবুক পেজ বা ইন্সটাগ্রাম শপ তৈরি করুন এবং লোকাল বা আন্তর্জাতিক ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম (যেমন Daraz বা Amazon) ব্যবহার করুন।

শেষ কথাঃ অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

অনলাইনে ইনকাম করার উপায় গুলো আপনাদের সামনে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি আমাদের এই পোস্টটি অবশ্যই আপনাদের উপকারে আসবে। প্রিয় পাঠক পোস্টটিতে কোথাও যদি আমাদের অজান্তে ভুল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে বিষয়টি অবগত করবেন বিষয়টি জানাতে আপনারা আমাদের কন্টাক্ট পেজে অথবা পোস্টের মন্তব্য সেকশনে মন্তব্য করতে পারেন।

পরিশেষে আমাদের এই পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুবান্ধব আত্মীয়স্বজনের মাঝে শেয়ার করুন। আর আপনার যদি কোন বিষয় নিয়ে জানার আগ্রহ থাকে তাহলে বিষয়টি আমাদেরকে জানানোর চেষ্টা করবেন আমরা অবশ্যই সে বিষয়ের উপর পোস্ট তৈরি করব। নিয়মিত এরকম তথ্যবহুল পোস্ট পড়ার জন্য আমাদের এই ওয়েবসাইটটিকে ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • 37754 khadiza
    37754 khadiza ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ এ ৬:৩৮ PM

    অনেক সুন্দর

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমস ব্লগারেরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url